Showing posts with label Gazipur. Show all posts
Showing posts with label Gazipur. Show all posts

Mar 15, 2020

Portuguese saint triggers devotion in Bangladesh

A devotee kisses the statue of St. Anthony. (Photo: Piyas Biswas/UCA News)
For the past three years, Badhon Gomes has started preparing several weeks in advance for the annual pilgrimage at St. Anthony of Padua shrine in Panjora village in Bangladesh's Gazipur district.
Gomes, 30, is a Catholic from Parowan, one of 16 villages including Panjora that make up St. Nicholas of Tolentino Church (1695) of Nagari, one of the oldest Catholic churches in the country.
For the fourth consecutive year, Gomes coordinated distribution of free lunches to hundreds of devotees of the Portuguese saint during the annual feast day, celebrated on Feb. 7.
“We offered free meals to 500 devotees, but our target was more than 1,000. Due to restrictions on vehicle movements around the shrine, many devotees missed out,” the father of one told UCA News.
Christian and Hindu villagers from Parowan and neighboring Bhasania, under St. Augustine of Hippo Catholic Church, have been supporting the initiative. Between 800 and 1,200 people have received free food from Gomes’ group in the past three years.
“It is a matter of pride that we have St. Anthony shrine in our area. People believe they can receive special blessings from the great saint by serving his devotees,” Gomes added.
Panjora village houses a chapel with a small but extremely popular centuries-old statue of St. Anthony that is believed to have miraculous power to fulfil any wish of devotees.
The shrine, under Dhaka Archdiocese, is the most popular among about the dozen Catholic shrines in Muslim-majority Bangladesh. Other shrines are mostly dedicated to Mother Mary, barely attracting 5,000 to 7,000 devotees during annual pilgrimages.
This year two Masses at St. Anthony shrine drew more than 70,000 devotees including Hindus and Muslims. About 6,000 devotees attended every day during the nine-day novena preceding the feast day, church officials said.

Mar 14, 2020

Muslims gather for peace, tolerance and solidarity in Bangladesh

Tens of thousands of Muslims throng the grounds of Bishwa Ijtema at Tongi, Gazipur district, near Dhaka, to join Friday prayers on Jan. 17. (Photo: Stephan Uttom/UCA News)
Muhammad Alimuddin and his friends took a 12-hour bus journey and traveled more than 400 kilometers from Tetulia in Panchagarh district to Tongi in Gazipur district.

They braved the chilly winter weather with one purpose — to join tens of thousands of fellow devotees at Bishwa Ijtema (World Gathering) on the banks of the River Turag, about 22km from Dhaka.

This annual congregation is the second largest Islamic gathering in the world after the hajj in Mecca.

Mar 12, 2020

A burning flame of enlightenment for 100 years

Guests and dignitaries on stage during the 100-year jubilee celebrations of church-run St. Nicholas High School in Gazipur district near Bangladeshi capital Dhaka on Jan. 2. (Photo: Robin Noel)
Subir Kashmir Pereira is disappointed that he missed out on an event that he had been looking forward to for years: attending the centenary jubilee celebrations of his beloved alma mater, St. Nicholas High School.
Geographical distance and other complications restricted him from attending the Catholic school's reunion in the first week of January.
Pereira, 49, is a Bangladeshi-born American citizen who settled in Maryland in 2007 with his wife and daughter.
St. Nicholas, where he studied from 1988 to 1991, is located in Nagari in Gazipur district of central Bangladesh, about 40 kilometers from the capital Dhaka.
"When the school marked 75 years [in 1995], I could not attend due to personal reasons. I told myself that I would have to attend the 100-year jubilee, but I missed out again. This failure is likely to upset me for the rest of my life," said Pereira, a Catholic.
Employed at a pharmacy of a multinational company in the US capital Washington, Pereira was a youth activist back home. He is also a seasoned poet with several titles published in recent years.
He credits his days at St. Nicholas, run by the Brothers of Holy Cross, for laying the foundation for what he has become today.

Jan 2, 2020

পথ চলতে ফিরে দেখা



গোড়ার কথা

ছোটবেলায় আমি বেশ লাজুক ও নিরীহ স্বভাবের ছিলাম সেটা হোক বাড়িতে, স্কুল বা বন্ধুমহলে। মনে পরে বাবা যদি কোনদিন কারো কাছে পাওনা টাকা ফেরত আনতে পাঠাতেন, তা চাইতে গেলেও আমার লজ্জা লাগতো। ক্লাস ফোরে পড়ার সময় আমাদের পবিত্র যীশু হৃদয় ধর্মপল্লীর (রাঙ্গামাটিয়া) সেবক দলে ভর্তি হই এবং ঐ বছরই কোন একদিন মিশায় সেবক হওয়ার পালা পরে। সেদিন ভয়ের চেয়ে লজ্জাই বেশি পেয়েছিলাম, আর তাই সেবকের কাজে ভুল করে ফেলেছিলাম। সাথে আমাদের বাড়ির এক বড় ভাই ছিল তাই কোন সমস্যা ছাড়াই পার পেয়ে যাই।

পরবর্তী জীবনে এই লাজুক ও নিরীহ ভাবটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি, এবং এর পেছনে বড় অবদান আমার দীর্ঘ নয় বছরের (১৯৯৯-২০০৭) সেমিনারি জীবন। ক্লাস নাইন থেকে বি.এ. চূড়ান্ত বর্ষ পর্যন্ত ঢাকার তিনটি ধর্মপ্রদেশীয় সেমিনারিতে নানা অঞ্চলের সহপাঠী, বড় ও ছোট ভাইদের সঙ্গে কাটিয়েছি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও জেলার নানা মানুষের সাথে পরিচয় হয়েছে—বাঙ্গালি ও আদিবাসী। একাদিক্রমে বাংলাদেশের বাকি সাত ধর্মপ্রদেশের সাথে যোগসূত্র স্থাপনে আমার সেমিনারি জীবন একটি চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করেছে।

তবে, এ সত্ত্বেও, উত্তরবঙ্গ তথা রাজশাহী অঞ্চলে আমার ভাল কোন সংযোগ হয়নি। এর প্রধান কারণ সেমিনারি জীবনে আমাদের ব্যাচে এই এলাকার কোন সহপাঠী ছিল না। অন্যান্য ব্যাচে বেশ কয়েকজন বড় ও ছোট ভাই ছিল, বাঙ্গালি ও আদিবাসী। বাঙ্গালি যারা তাদের মুখের ভাষা ছিল হুবুহু আমাদের ভাওয়াল অঞ্চলের চলিত কথ্য ভাষা। তাদের কথা শুনে প্রথমে অবাক হয়েছিলাম, যদিও জানতাম ঐ অঞ্চলের তিনটি বড় ধর্মপল্লীর (মথুরাপুর, বোর্ণী ও বনপাড়া) প্রায় সব বাঙ্গালি খ্রিস্টানই আমাদের ভাওয়াল অঞ্চলের অভিবাসী ও তাদের বংশধর। আমার বাবার দুই মামা ও এক মাসি যথাক্রমে পাবনার চাটমোহর ও নাটোরের শ্রীখণ্ডীতে কয়েক দশক পূর্ব থেকে বসবাস করে আসছেন। ছোটবেলায় দেখতাম বাবার মামাতো ও মাসতুতো ভাই-বোনেরা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। তবে সময়ের পরিক্রমায় যাতায়াত এবং সম্পর্ক উভয়েই ভাঁটা পড়ে যায়।

দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...