Showing posts with label Pope Francis. Show all posts
Showing posts with label Pope Francis. Show all posts

Jun 17, 2022

ক‌রোনা মহামারী ও আমাদের পরিবেশগত পাপসমুহ

ইনানী বিচ, কক্সবাজার, বাংলাদেশ (ছবিঃ এএফপি)

২০২০ সালের এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়। সারা বিশ্ব তখন করোনা মহামারীর প্রবল প্রতাপে বিপর্যন্ত। ইতালীয় একজন প্রাণীবিদ একটি মনোমুগ্ধকর দৃশ্যের ভিডিও ধারণ করেন যেখানে একটি জেলিফিশকে ভেনিস শহরের হ্রদের নির্মল জলে বিশাল অট্টালিকার প্রতিবিম্বের সাথে খেলা করতে দেখা যায়। করোনা মহামারীর কারণে শূন্য হয়ে পড়ার পূর্বে ভেনিস ছিল বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম।

সে বছরের মার্চ মাসের ৯ তারিখে কঠোর লকডাউন শুরু হলে ভেনিস শহর পর্যটকশূন্য হয়ে পড়ে। জেলিফিশের ভিডিওটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয় এবং অনেকে বলতে শুরু করে, “প্রকৃতি আবার ভেনিস শহরকে ফেরৎ নিয়ে নিচ্ছে।”

ভেনিস তার অসামান্য পরিবেশগত সৌন্দর্য, নান্দনিক স্থাপত্যশৈলী এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কারণে একাধারে ইউনেস্কো স্বীকৃত বিশ্ব ঐতিহ্য এবং ইউরোপের অন্যতম রোমান্টিক নগরী হিসেবে নন্দিত। কিন্তু ভেনিসের ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য তার বোঝাস্বরুপ, কারণ প্রতি বছর গড়ে প্রায় ৩০ লক্ষ পর্যটক এ নগরীতে ঘুরতে আসেন।        

সচরাচর দ্রুতগামী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ও প্রমোদতরীর অন্তহীন চলাচলে ভেনিসের খাল ও হ্রদের জল বিরতিহীনভাবে আন্দোলিত হতে থাকে। তাতে ভেনিস যেন অসহায়ভাবে হাঁপিয়ে ওঠে। পর্যটনের এ দূষণ ছাড়াও নিকটবর্তী পোর্তো মার্ঘেরা শিল্প এলাকা থেকে রাসায়নিক বর্জ্য নি:সরণ ভেনিসের পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরুপ। আর তাই করোনাকালে জনজীবনে স্থবিরতা ভেনিসের পরিবেশের জন্য শাপে বর হিসেবে আবির্ভূত হয়।

হাজারো মাইল দূরে বাংলাদেশের সাগরদুহিতা পর্যটন নগরী কক্সবাজারে করোনা মহামারীকালে এক প্রাকৃতিক পুনর্জাগর লক্ষ্য করা গেছে। এর সূচনা হয় ২০২০ সালের ২৬ মার্চে দেশব্যাপী লকডাউনের পর।

এপ্রিল মাসে বহু বছর পর বঙ্গোপসাগরে ডলফিনকে খেলা করতে দেখা গেছে। সাগরতটের প্রতিবেশের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ সাগরলতা (Beach Morning Glory) আবার নতুন করে জেগে উঠতে শুরু করে। এ লতাগুল্মটি রেলরোড ভাইন নামেও পরিচিত। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের অন্তহীন চলাচল, নির্বিচার দূষণ এবং অপরিকল্পিতভাবে স্থাপনা নির্মাণের কারণে এ গুরুত্বপূর্ণ গুল্মটি বিলুপ্ত হয়ে গেছে বলে পরিবেশবিদগণ মনে করতেন।

যদিও কক্সবাজার ভেনিসের মতো বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র নয়, তবুও জনবহুল বাংলাদেশের এ নগরীতে প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি পর্যটক বেড়াতে আসে। কিন্তু দু:খজনক হলো এ বিপুলসংখ্যক পর্যটকের সিংহভাগ পৃথিবীর এ দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের পরিবেশ নিয়ে মোটেও মাথা ঘামান না এবং যত্রতত্র ময়লা ও আবর্জনা ফেলে পরিবেশকে নোংরা করেন।

যদিও করোনা মহামারী গোটা বি‌শ্বের জন্য এক মহাবিপর্যয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল, কিন্তু ভেনিস ও কক্সবাজারে প্রকৃতির নবজাগরণ ছিল এ মহাসংকটের কতিপয় ইতিবাচক দিকের মধ্যে অন্যতম। 

Jun 10, 2020

The pandemic and our ecological sins

People gather at a beach of Cox's Bazar, Bangladesh (Photo: AFP)

In mid-April, a biologist filmed a heartwarming video of a jellyfish gliding through clean waterways with reflections of the grand places of Venice, the Italian city that used to be one of the most popular tourist destinations in the world before the Covid-19 pandemic struck.

Venice has been deserted since pandemic-stricken Italy went into lockdown on March 9. The jellyfish video went viral on social media and some were elated that nature was taking back the city.

Venice, a world heritage site, is fondly called one of the most romantic cities in Europe thanks to its environmental, architectural and cultural attractions. Its heritage has also become a burden given that an estimated 30 million tourists visit every year.

Venice gasped as the water in its canals became turbid through the endless movement of speeding boats and cruise ships. In addition to pollution by tourism, petrochemical discharges from nearby Porto Marghera industrial zone were also blamed for damaging its ecology.

Thousands of miles away, Bangladesh’s beach city of Cox’s Bazar has also experienced a natural revival since the country went into a nationwide Covid-19 shutdown on March 26.

After many years, dolphins were spotted playing in the Bay of Bengal near empty beaches in April. Sagorlota (beach morning glory), a key component of beach ecology, returned and flourished. The herb, also known as railroad vine, was thought to be have become extinct in Cox’s Bazar due to unrestrained movement of tourists, pollution and the construction of buildings along the beaches.

While Cox’s Bazar does not attract many foreign tourists, it is the most popular destination for Bangladeshi tourists, who care too little for the world’s longest unbroken stretch of sandy beaches and leave them covered in litter.

The natural reset in Venice, Cox’s Bazar and other parts of the world might be one of the few positive aspects in this time of great difficulties for the world.

Slave labor: a disgrace to humanity

The deadly collapse of Rana Plaza garment factory complex in Bangladesh on April 24, 2013 (Photo: AFP)

A dreadful, black day passed silently in Bangladesh last week with little to no remembrance, largely because the Covid-19 pandemic has put everything on the back burner.

Seven years ago, on April 24, 2013, Rana Plaza garment factory complex collapsed at Savar, an industrial suburb near capital Dhaka. One of the worst industrial disasters in history brutally killed more than 1,100 workers and injured thousands more.

We soon realized that the Rana Plaza collapse was an accident but an avoidable tragedy — the greed of the complex owner and factory management forced poor workers to return to work and die despite cracks in the building appearing a day before.

On that day I stood near the ill-fated building benumbed as frantic rescue attempts were made to pull survivors from the concrete rubble.

In the following weeks I was heartbroken to witness families and relatives crying after identifying dear ones among dozens of decomposed bodies.

I became speechless when partially and fully paralyzed workers and orphaned children of Rana Plaza workers narrated their plight.

As a human being, I felt ashamed and disgraced to witness this unacceptable tragedy, which I believe was a collective failure of humanity.

Oct 31, 2019

Poverty: The road not taken



An elderly trash collector at work in the upmarket Gulshan area of Bangladeshi capital Dhaka in this 2014 photo. An unfair socioeconomic system is blamed for increasing the rich-poor divide in the world. (Photo by Rock Ronald Rozario/ucanews)
Across the globe today, it is common for men to spend their days and nights worrying if they will have enough money to take care of their families and see their children educated.

The anxiety is well founded when we have a look at the global scenario of wealth and poverty as the world today marks International Day for the Eradication of Poverty.

According to the United Nations, more than 700 million — or 10 percent —  of the world's population still live in extreme poverty and struggle to get by on a daily income of less than US$1.90, the global poverty line.

Jan 13, 2018

Liberal and Reformist Pope Francis

Pope Francis (Photo: www.telegraph.co.uk)
Pope Francis, the supreme leader of world's 1.2 billion Catholic Christians, is visiting Bangladesh. Francis is the third pope to visit this land after Pope Paul VI on Nov. 26, 1970 and Pope John Paul on Nov. 19, 1986.

Pope Francis beholds a liberal worldview that includes everyone and excludes none.
A prolific change-maker, Pope Francis is determined to turn the Church "a guiding light and moral conscience" in an ultramodern and increasingly secular world.

  
On 13 March 2013, as he emerged as pope, he renounced traditional red papal mozetta, and worn a simple white cloak and a wooden cross. Thus, he sent out strong signals that he was there for change. 



Dec 18, 2017

Takeaways from Pope Francis’ visit to Bangladesh


Tens of thousands of Christians from all over Bangladesh attend a Holy Mass offered by Pope Francis at Suhrawardy Udyan Park in Dhaka on Dec. 1, 2017 (Photo: Rock Ronald Rozario)
Pope Francis’s apostolic journey to Bangladesh on Nov. 30—Dec. 2 was welcoming, peaceful and meaningful as expected.

In some counts, the pontiff’s Bangladesh trip made more buzz than it made in Myanmar, and it was due to the politically sensitive issue he avoided in Myanmar—Rohingya.   

Francis’ three-day interactions with broader sections of Bangladeshi society have touched the lives of people cutting across caste, creed and social status not to mention country’s minority Christians.


Dec 7, 2017

Pope Francis' Liberalism and Reforms


Pope Francis

Pope Francis, the supreme spiritual leader of world’s 1.2 billion Catholic Christians, made his highly anticipated apostolic journey to Bangladesh on Nov. 30 to Dec. 2.

Francis is the third pope to visit this land and the second in independent Bangladesh.

Pope Paul VI made few hours stopover at Dhaka airport in erstwhile East Pakistan on Nov. 26 in 1970, in order to express sympathy for victims of a devastating cyclone that killed tens of thousands, on his way to Manila in the Philippines.

Pope John Paul II visited independent Bangladesh on Nov. 19, 1886.

A man of simplicity and humility, Pope Francis beholds a liberal worldview that includes everyone and excludes none. 

Nov 30, 2017

পোপ ফ্রান্সিসের উদারনীতি ও সংস্কার

পোপ ফ্রান্সিস
পোপ ফ্রান্সিস এমন অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব, যিনি এমন এক উদারনৈতিক বিশ্বচেতনার অনুসারী, যা পৃথিবীর সব মানুষকে যুক্ত করে এবং কাউকেই বাদ দেয় না। ২০১৩ সালের ১৩ মার্চ পোপ নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের ১২০ কোটি ক্যাথলিক খ্রিষ্টবিশ্বাসীর সর্বোচ্চ ধর্মগুরু নিজেকে বহুমাত্রিক পরিবর্তনের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করে আসছেন। তিনি দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ তথা দক্ষিণ গোলার্ধের প্রথম পোপ এবং প্রায় ১ হাজার ৩০০ বছরের মধ্যে প্রথম অ-ইউরোপীয় পোপ।

পোপ নির্বাচিত হওয়ার পরপরই তিনি যখন রোমের সাধু পিতরের মহামন্দিরের বিখ্যাত ব্যালকনিতে আবির্ভূত হন, তখন দেখা গেল তিনি খুব সাধারণ সাদা পোশাক পরিহিত এবং গলায় কাঠের তৈরি একটি ক্রুশ। তিনি ঐতিহ্যবাহী ও জমকালো লাল রঙের ‘পোপীয় মোজেত্তা’ পরিহার করলেন। বিগত পাঁচ বছরের পোপীয় কার্যকালে মণ্ডলীর নীতিগত ও মৌলিক ধর্মতত্ত্বের কোনো বড় পরিবর্তন না করেই বিভিন্ন ইস্যুতে তিনি কথায় ও কাজে ক্যাথলিকমণ্ডলীর কট্টর অবস্থানকে লঘু করার প্রয়াস নিয়েছেন।

পোপ ফ্রান্সিস মঙ্গলসমাচারের বর্ণিত যিশুর শিক্ষা অনুসারে ক্যাথলিক মণ্ডলীর শক্তি-সামর্থ্যকে ব্যবহারের দিকে অধিকতর মনোযোগী। তিনি তেমন বিশপদের চান না, যারা ‘রাজপুত্র’ (Princes) হতে চায় কিন্তু ‘একনায়কসুলভ’ মনোভাব পরিহার করে ‘পালক’ হিসেবে জনগণকে নেতৃত্ব দিতে চায় না।

একটি ইতালীয় সংবাদপত্রের বিশ্লেষণ অনুসারে পোপ তাঁর উপদেশবাণী ও আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে যে শব্দটি সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন, তা হলো ‘আনন্দ (Joy)’। পোপ বিশ্বাসের জীবনকে চিত্তাকর্ষক ও আনন্দময় করে তোলার প্রয়াসে যে পরিবর্তনের সূচনা করেছেন, তা কোনো কোনো ধর্মীয় নেতার রক্ষণশীল ও আক্রমণাত্মক শিক্ষার চেয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়, মানবিক ও সহনশীল।
২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে পোপ ফ্রান্সিস এক পালকীয় শ্বেতপত্র (Apostolic Exhortation) প্রকাশ করেন, যার শিরোনাম হলো ‘ইভানজেলি গাউদিউম’ বা ‘মঙ্গলসমাচারের আনন্দ’। এই পত্রটি তাঁর পোপীয় শাসন আমলের প্রায় সব শিক্ষা ও কর্মোদ্যোগের প্রাণকেন্দ্র। এই পত্রের দ্বারা তিনি পুঁজিবাদের গড্ডালিকাপ্রবাহে ভেসে চলা চরম ও বল্গাহীন বিশ্বায়নের কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি ভোগবাদী সংস্কৃতি, ব্যবসায়িক লোলুপতা ও ধনীদের ধনী করে এবং দরিদ্রদের দরিদ্রতর করে এরূপ অর্থনীতিকে আঘাত করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সেই অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে, যা বহু মানুষকে বঞ্চিত করে এবং সামাজিক অসমতাকে উসকে দেয়। এমন অর্থনীতি মানুষকে মেরে ফেলে। এ কেমন বিশ্বব্যবস্থা আমরা গড়ে তুলেছি, যেখানে একজন বয়স্ক, দরিদ্র ও বাস্তুহীন মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মারা গেলেও তা কোনো সংবাদমাধ্যমে খবর হিসেবে গণ্য হয় না, কিন্তু শেয়ারবাজারে দুই সূচক পতন হলেই তা সংবাদের শিরোনাম হয়?’ পোপ ফ্রান্সিস তথাকথিত কট্টরপন্থী মাণ্ডলিক নেতাদের সতর্ক করে দিয়ে বলেন, তাঁরা যেন সেবাকাজের কথা ভুলে না যান। তিনি তাঁদের ক্ষমতা ও উচ্চপদের পিচ্ছিল সিঁড়ি বেয়ে ওঠার ইঁদুর দৌড়ে মত্ত না হতে পরামর্শ দেন।
পোপ ফ্রান্সিস পরিবেশদূষণকে ‘পাপ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন এবং বিশ্ববাসীর প্রতি আবেদন জানান, যেন তারা ‘ফেলে দেওয়ার সংস্কৃতি’, ভোগবাদ ও ‘কাণ্ডজ্ঞানহীন উন্নয়ন’ পরিত্যাগ করে। তিনি দৃঢ়ভাবে নৈতিক দায়বদ্ধতা থেকে বিশ্বনেতাদের জলবায়ু পরিবর্তন-সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষর করার প্রতি আহ্বান জানান এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি রোধে ‘দ্রুত, সমন্বিত ও একীভূত’ উদ্যোগ নিতে জোরালো আবেদন জানান।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ফ্রান্সিস সাময়িক কালের জন্য এক বিশেষ ‘দয়ার জানালা’ উন্মুক্ত করেন, যাতে যেসব নারী গর্ভপাত ঘটিয়েছেন, তাঁরা যাজকের কাছে গিয়ে পাপ স্বীকার করেন এবং পুনরায় মণ্ডলীতে ফিরে আসেন। তাঁর আরও অনেক প্রতীকী উদ্যোগের মতো এটিও বিশেষ প্রতীকী তাত্পর্য বহন করে। কারণ, খ্রিষ্টমণ্ডলী গর্ভপাতকে হত্যা ও ক্ষমার অযোগ্য পাপ হিসেবে বিবেচনা করে। পোপ গর্ভপাত বিষয়ে মণ্ডলীর এই অবস্থানের বিন্দুমাত্র পরিবর্তন করেননি, কিন্তু দয়া ও করুণার মাধ্যমে এক নতুন বার্তা দিলেন।
 ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে পোপ ফ্রান্সিস পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বিশপদের পালকীয় বিশেষ সভা আহ্বান করেন, যার মূল আলোচ্য বিষয় ছিল মণ্ডলীতে বিবাহ ও পরিবার জীবন। এই সভার পরপরই পোপ ক্যাথলিক মণ্ডলীর বিবাহ বাতিলকরণ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া জটিলতা ও দীর্ঘসূত্রতার অবসানে গোটা প্রক্রিয়াকে সহজ-সরল ও সংক্ষিপ্ত করেন।
বিভিন্ন সময়ে পোপ ইসলাম ধর্মের প্রতি সহনশীল মনোভাব ব্যক্ত করেছেন। তিনি সন্ত্রাসবাদ ও সহিংসতার সঙ্গে ইসলামকে মিলিয়ে ফেলার ভ্রান্ত প্রবণতাকে পরিহার করতে আহ্বান জানিয়েছেন এবং পশ্চিমা বিশ্বে ক্রমবর্ধমান ‘ইসলামভীতির’ (Islamophobia) সমালোচনা করেছেন। বরং তিনি মুসলিমদের সমর্থনে পশ্চিমা বিশ্বেও নৈতিক অবক্ষয়ের সমালোচনা করেন।
সুতরাং এ কথা বলাই বাহুল্য যে পোপ ফ্রান্সিস একজন মহান বিপ্লবী, যিনি তাঁর কথা ও কাজের দ্বারা অভূতপূর্ব বিপ্লব ঘটিয়েছেন বিগত পাঁচ বছরে। তঁার উদারনীতি ও সংস্কার কর্মসূচি বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। আর তাই পোপ ফ্রান্সিসের শাসনকাল খ্রিষ্টমণ্ডলী ও বিশ্বের ইতিহাসের এক অসামান্য ও চিরস্মরণীয় অধ্যায় হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়ে থাকবে।


রক রোনাল্ড রোজারিও: লেখক এবং বাংলাদেশ ব্যুরোপ্রধান, ইউনিয়ন অব ক্যাথলিক এশিয়ান নিউজ।

Nov 29, 2017

What can Pope Francis and Bangladesh achieve from upcoming trip?


Pope Francis’s apostolic journey to Bangladesh (Nov. 30-Dec. 2) is highly expected to be welcoming, joyful and peaceful, unlike his somewhat prickly trip to ethnically and religiously divided Myanmar days before.

Francis will be the third pontiff to visit the Muslim-majority nation. 

Dec 9, 2013

Time to end modern-day slavery in Bangladesh

Rana Plaza might prove to be the wake-up call required to fix Bangladesh garment sector, but at a huge cost
With the rubble cleared and the dust settled, all seemed quiet at the former eight-story Rana Plaza site, home to a bank, shops and five garment factories before it collapsed last month, killing 1,129 workers and injuring about 2,500.
Only a few dead roses hang from the fence around the building alongside several altars erected by friends and family grieving in the wake of the April 24 tragedy.
On that fateful day, hundreds of dead and wounded were pulled out from among the smashed walls and furniture of the destroyed tower as wailing relatives watched in horror. The scene at the nearby Adhar Chandra High School was equally heart-wrenching, and pathetic.
It was here that authorities gathered bodies. About 300 remain unidentified.
I felt ashamed – as the building owners and factory bosses themselves should – because collectively, as a nation, Bangladesh had demonstrably failed to give any kind of protection to its workers and it had shown this shameful truth in grim close-up for the whole world to see.
That this was not the first ‘accident’ of its kind is perhaps the biggest disgrace.
Nearly 2,000 workers have died in fires, stampedes and other accidents in garment factories in recent times, all tragedies which were avoidable. In none of these cases was a factory owner or boss punished, many of whom appear to be guilty of cutting corners for profit.
Bangladesh’s roughly four million garment workers earn a minimum wage of just US$38 per month, half the level in Cambodia, for example, which itself has received scrutiny over poor labor conditions in recent years.
For the millions of poor Bangladeshis who leave their rural homes to seek financial independence in the shape of a stable job in a garment factory, in reality they are simply condemning themselves to the closest thing to slavery in today’s globalized world.
This is an industry worth $19 billion to Bangladesh, very little of which trickles down to those who put in most of the work and shoulder most of the risk: Not financial, perhaps, but mortal, certainly.
Even in death, Bangladeshi garment workers are treated like slaves. According to current labor law, a factory owner is supposed to pay 100,000 taka ($1,250) compensation for a worker’s death.
Since the industry accounted for 1,129 additional deaths last month there are signs that, finally, some are saying enough is enough as Bangladesh comes under strong pressure from labor groups, the media, some consumers and even some garment buyers which employ the services of factories like those in Rana Plaza.
The US government is holding a hearing which will determine whether Bangladesh will continue to enjoy Generalized System of Preference (GSP) access to the world’s largest economy.
Bangladesh has two choices. They can go to the future and they can assist in providing safe working conditions, safe factories and programs for fire prevention,” said Congressman George Miller who visited Bangladesh this week as part of the US enquiry into the country’s GSP status. “Or they can struggle in the past and lose the value of the Bangladesh label.”
The European Union, Bangladesh’s largest market by export value, has threatened to revoke duty-free access if the industry doesn’t reform.
In response to the threat of serious damage to the country’s biggest earner, the government has hastily inspected all factories across the country, promised to set up a separate wage board and amended the labor code. Money talks, especially amid threats that it could disappear.
But question marks remain as to whether these changes are substantive or mere window-dressing. Bangladeshi media remains unconvinced.
“Theoretically, laborers can go to court to file a complaint against their bosses. But in practice it is expensive and too lengthy a process that most workers can’t afford it,” said Jafrul Hasan, a lawyer.
Unsurprisingly, the industry body – the Bangladesh Garments Manufacturers and Exporters Association – appears to be trying to protect their members' interests behind the scenes amid the backlash.
A key dilemma is whether it is right and ethical for global retailers to pull out of Bangladesh altogether? A superficial answer would be ‘yes.’
Just before the Rana Plaza tragedy, the Walt Disney Company – the largest media conglomerate in the world – stopped sourcing products from Bangladesh in the wake of a fire at Tazreen Fashions last year which killed 112 people.
But having profited from these workers for decades, is it really right for companies like Disney to wash its hands of Bangladesh? The result is that this giant company has shunned its responsibility and let slip the leverage it once had to promote tangible reforms for the better.
“On the labor issue, absolutely, buyers have a critical role and they must be engaged,” Wendy Sherman, US undersecretary of state for political affairs, said during a visit to Bangladesh this week.
Major European retailers including H&M, Inditex, Primark, C&A, Tommy Hilfiger and PVH, Tesco, Benetton, Marks and Spencer and Carrefour, have all signed an accord on fire and building safety in Bangladesh.
Tuesday was the deadline to sign onto the accord, but at least 14 North American retailers including Walmart, Gap, Target and JC Penny, joined by Asia’s largest retailer Uniqlo, declined to participate, citing legal concerns.
The agreement demands a five-year commitment from participating retailers to conduct independent safety inspections of factories and pay up to $500,000 per year toward safety improvements.
This amount is nothing to global giants like Walmart. But it would surely contribute to improving the hellish working conditions for garment workers in Bangladesh. It would surely make all the difference for them.

Third World View is the pseudonym of a commentator based in Dhaka, Bangladesh
Click to view original post-  Time to end modern-day slavery in Bangladesh

A practising Catholic's simple wish

Pope Francis needs to ensure power of the Church handed down to people
In many ways, the new pope is full of surprises -- the first Jesuit, first Latin-American and also the first non-European pope in about 1,300 years.
He is the first Pope Francis and the first to ditch the red papal mozzetta and to wear a simple wooden cross as he emerged onto the balcony of St Peter’s basilica.
The very way Pope Francis presented himself is in contrast to his predecessor Benedict XVI. Does it send a powerful message to local bishops, clergy and religious? Will it change those ‘line breaks’ in the local churches like ours?
I would like to believe these ‘firsts’ are signs of better things to come in the Church.
I take pride in my Catholic faith not for what the Church can do or cannot, but because I’m a member of the world’s largest faith organization. Because I believe that no matter how rich or poor, my joys and hopes, grievances and anxieties count, and there is someone with authority to listen to me.
I am among those faithful whose tiny local Church had no hand in choosing their supreme spiritual leader.
Catholics here are a tiny minority – about 350,000 people in a Muslim-majority country of more than 150 million. In 1986, on the only papal visit to Bangladesh, the late Pope John Paul II called us 'God’s little flock,’ whose life of faith is influenced by a multi-religious culture, a common reality in churches in Asia.
Most of the ‘little flock’ considers the pope no less than a demigod.
Most of us are devout and listen to what the pope says and does, rather than caring who he is or where he comes from. They care little (actually they know little) about the clerical abuses and financial scandals, or the dysfunctional Vatican bureaucracy haunting the Church at the moment.
They see the new pope as ‘a source of hope and joy’ as he comes from a developing country which they too live in, because like the Vatican, the local Church also needs changes.
All these years, the local Church has been a ‘light of hope’ in the ‘vast sea of Islam,' making significant contributions to education, health and development sectors, especially to the poor.
Besides spiritual nourishment, by improving their socio-economic status the Church has developed a small but devout community of faithful. Thus, the laypeople have grown up.
But sadly, they have failed to find a sturdy position in the Church -- either nationally and locally. From episcopal commissions to parish level or at Church programs, with few exceptions, laypeople are merely participants, not decision-makers.
With due respect to the bishops, clergy and Religious who are close to the people, many of their colleagues think that by the virtue of ordination or religious vows they are the be-all and end-all when it comes to the Church.
It’s not that laypeople are less educated than the clergy or Religious, or they have too little theological and apostolic training opportunities. Not because they know little about Vatican II and changes in the Church it was intended to bring.
There is a fear among many clergy and Religious that empowerment of the laity will decline their power to rule them. Also, they are afraid that laypeople might rise against things that are not going well in many places, like what happened in Europe and America?
I guess this tendency is a legacy of Eurocentric Vatican bureaucracy as well.
But in his sermon during the installation Mass, Pope Francis emphasized the Church’s role as the "protector of the poorest, weakest and vulnerable" and reminded people that "authentic power is service."
Does this signify real hope for the laity in the near future?
With each passing day, the pope's style, words and actions ignite hope and joy in 1.2 billion Catholics around the world.
We have seen some signs of hope, but real change and reform are yet to happen. Our leaders need to realize that authentic power comes from God and lies with people and empowering people they empower themselves.
If that happens during Pope Francis' time, the Church will become not only ‘of and for the poor’ but also ‘for the poor’ in the real sense.

Third World View is the pseudonym of a commentator based in Dhaka
Read original post here- A practising Catholic's simple wish

দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...