Showing posts with label Heritage. Show all posts
Showing posts with label Heritage. Show all posts

Jun 10, 2020

The last guardian of Dhaka's Armenian heritage

Armenian Apostolic Church of Holy Resurrection in Dhaka (Courtesy: Armenian Church of Bangladesh)

The two-storied white-colored church sparkles and stands quietly in the midst of a flurry of high-rise residential buildings in Armenian Street of Armanitola in the old part of Dhaka.

Dozens of tombs in the adjacent graveyard recall the Armenians who lived and died in Bangladesh's capital.

Built in 1781, the Armenian Apostolic Church of Holy Resurrection is not just a historic landmark but also bears testimony to Dhaka's once-thriving Armenian community, which was credited with shaping the economic and social life of the city in the 18th and 19th centuries.

Set up in 1868, Holy Cross Catholic Church, not far from the Armenian church, has a sizable Christian community.

Armenian Street and the Armanitola area are testament to a bygone era. However, much of the glorious legacy of Armenians in Dhaka including the church could have been lost without Michael Joseph Martin, the last resident Armenian of Dhaka.

Martin was the warden of the church for more than three decades. His singlehanded efforts were instrumental in reviving the church from a shambles, literally.

Martin's three daughters — Eleanor, Christine and Cheryl — settled in Canada years ago, but he stayed in Bangladesh with his wife, Veronica, to take care of the church.

Veronica passed away in 2003 and was buried in the church's graveyard, but Martin stayed put until his declining health forced him to move to Canada in 2014.

Before leaving, he passed on the wardenship to Armen Arslanian, an Armenian businessman based in Los Angeles in the US.

Martin died in Canada peacefully on April 10 at the age of 89. His demise brought an end to an era of Armenians in Dhaka that is now part of history.

May 7, 2020

ঢাকার আর্মেনীয় ই‌তিহাস ও ঐ‌তি‌হ্যের শেষ অ‌ভিভাবক


আর্মেনিয়ান এপোস্ট‌লিক চার্চ অব হ‌লি রেজু‌রেকশন (Armenian Church of Holy Resurrection)
Courtesy: Armenian Church of Bangladesh

পুরান ঢাকার আরমানিটোলার আর্মেনিয়ান স্ট্রি‌‌টে ‌অগুনতি সুউচ্চ আবা‌সিক ভবনের মাঝখা‌নে নীরবে, কিন্তু গর্বভরে দাঁড়িয়ে এক‌টি শ্বেতকায় দ্বিতল গির্জা।

লা‌গোয়া সমা‌ধি‌ক্ষে‌ত্রে অ‌নেকগু‌লো কবর যেগু‌লো আর্মেনীয়দের স্মৃ‌তি ব‌য়ে চ‌লে‌ছে যারা আজকের বাংলাদেশের এ রাজধানী শহ‌রে একদা বস‌ত ক‌রে‌ছে ও প্রাণত্যাগ করেছে।

১৭৮১ খ্রিস্টা‌ব্দে নি‌র্মিত আর্মেনিয়ান এপোস্ট‌লিক চার্চ অব হ‌লি রেজু‌রেকশন (Armenian Church of Holy Resurrection) শুধুমাত্র এক‌টি ঐ‌তিহা‌সিক ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাই নয়, এ‌টি ঢাকার একদার সমৃদ্ধশালী আর্মেনীয় সম্প্রদা‌য়ের সাক্ষ্যদান ক‌রে চ‌লে‌ছে, যারা অষ্টাদশ ও উনবিংশ শত‌কে এ মহানগরীর অর্থ‌নৈ‌তিক ও সামা‌জিক জীবন‌কে  সুসমৃদ্ধ ক‌রে‌ছে।

আর্মেনীয় চা‌র্চের অদূ‌রে, ১৮৬৮ খ্রিস্টা‌ব্দে স্থা‌পিত হ‌লিক্রস ক্যাথ‌লিক চার্চ, যেখা‌নে খ্রিস্টান সম্প্রদা‌য়ের উ‌ল্লেখ‌যোগ্যসংখ্যক লো‌ক বসবাস ক‌রে।

আর্মেনিয়ান স্ট্রীট ও আরমা‌নি‌টোলা কা‌লের গ‌র্ভে মি‌শে যাওয়া এক গৌরবময় ই‌তিহা‌সের সাক্ষী। কিন্তু এ ই‌তিহাস ও ঐ‌তিহ্য হয়‌তোবা বিস্তৃতির অতলে হা‌রি‌য়ে যে‌তো য‌দি না এক মহানুভব আর্মেনীয় তা ভা‌লোবে‌সে রক্ষা কর‌তেন। তি‌নি মাই‌কেল যো‌সেফ মা‌র্টিন, ঢাকায় বসবাসকারী সর্ব‌শেষ আর্মেনীয়।

তিন দশ‌কের বে‌শি সময় ধ‌রে মা‌র্টিন ছি‌লেন এ চা‌র্চের সর্ব‌শেষ আবাসিক তত্ত্বাবধায়ক (Warden)। মূলত তার একক প্র‌চেষ্টার ফ‌লেই চার্চ‌টি আক্ষ‌রিক অ‌র্থে এক ভগ্নস্তুপ থে‌কে পুনর্জন্ম লাভ ক‌রে।

মা‌র্টি‌নের তিন মে‌য়ে - এ‌লিনর, ক্রি‌স্টিন ও শে‌রিল - বেশ অ‌নেক আ‌গে কানাডায় অ‌ভিবাসী হিসে‌বে থিতু হ‌য়ে‌ছে। কিন্তু মা‌র্টিন ও তার স্ত্রী ভে‌রো‌নিকা বাংলা‌দে‌শে র‌য়ে যান চার্চের দেখা‌শোনা কর‌তে।

‌ভে‌রো‌নিকা ২০০৩ খ্রিস্টা‌ব্দে মারা যান এবং তা‌র অ‌ন্তিম শয্যা হয় এ চা‌র্চেরই সমা‌ধি‌ক্ষে‌ত্রে। বার্ধক্যজ‌নিত স্বাস্থ্যহা‌নির কার‌ণে অ‌নেকটা বাধ্য হ‌য়ে  ২০১৪ খ্রিস্টা‌ব্দে মা‌র্টিন কানাডা চ‌লে যান। ত‌বে বাংলা‌দেশ ত্যা‌গের পূ‌র্বে তিনি এ চা‌র্চের তত্ত্বাবধায়‌কের দা‌য়িত্ব (Wardenship) হস্তান্তর ক‌রেন যুক্তরা‌ষ্ট্রের লস এ‌ঞ্জেলস নিবাসী আর্মেনীয় ব্যবসায়ী আর্মেন আরসলা‌নিয়া‌নের হা‌তে।

এ বছ‌রের ১০ এ‌প্রিল মা‌র্টিন কানাডা‌তে তার মে‌য়ে ও না‌তি-নাতনী‌দের সা‌ন্নি‌ধ্যে শা‌ন্তিপূর্ণভা‌বে শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ ক‌রেন। তার দেহাবসা‌নের মাধ্য‌মে ঢাকার আর্মেনীয় ঐ‌হিত্য বাস্ত‌বিক অ‌র্থেই ই‌তিহা‌সের অংশ হ‌য়ে গেল।

ঢাকার আর্মেনীয় চার্চ ও ঐ‌তিহ্য রক্ষায় ‌মার্টি‌নের অসামান্য অবদান‌কে স্মরণ ক‌রে আ‌র্মেন আরসলা‌নিয়ান তার প্র‌তি বি‌শেষ শ্রদ্ধা জা‌নি‌য়ে‌ছেন।

"তার বহু ব্য‌ক্তিগত ত্যাগস্বীকার ও চা‌র্চের প্র‌তি সম্পূর্ণ ভ‌ক্তি ব্য‌তিত এ চার্চ ও ঢাকার আর্মেনীয় ঐ‌তি‌হ্য বহুলাং‌শে টি‌কে থাক‌তে পারত না," আ‌র্মেন ব‌লেন। বর্তমা‌নে ৬০ বছর বয়সী আর্মে‌নের জন্ম আ‌র্জে‌ন্টিনার রাজধানী বু‌য়েন্স আয়া‌র্সে।

তি‌নি আ‌রো ব‌লেন, "‌তি‌নি ও তার প‌রিবারের ব্যাপক ও অসাধারণ প্র‌চেষ্টার ফ‌লে আমা‌দের এ অ‌নিন্দ্যসুন্দর চার্চ‌টি রক্ষা পে‌য়ে‌ছে। এ অবদান চিরস্মরণীয় হ‌য়ে থাক‌বে।"

বিশ্বজু‌ড়ে হাজা‌রো অ‌ভিবাসী আর্মেনীয়র ম‌তো আর্মেনের বাবা ও মা ১৯২০ খ্রিস্টা‌ব্দের দি‌কে তৎকালীন অ‌টোমান সাম্রা‌জ্যে সংঘ‌টিত ভয়াল " আর্মেনীয় গণহত্যা" থে‌কে প্রাণ বাঁচা‌তে আর্জে‌ন্টিনা‌তে পা‌লি‌য়ে যান। পরবর্তী‌তে তি‌নি যুক্তরা‌ষ্ট্রে অ‌ভিবাসী হন।

আর্মেন প্র‌তি বছর ক‌য়েকবার বাংলা‌দে‌শে আ‌সেন চার্চের তদার‌কি করার জন্য।

মাই‌কেল যো‌সেফ মা‌র্টিন (Michael Joseph Martin)
Courtesy: Armenian Church of Bangladesh

দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...