Showing posts with label UNHCR. Show all posts
Showing posts with label UNHCR. Show all posts

Jun 25, 2023

জন্মভূমি ও শরণার্থী

Rohingya refugee in a camp in Bangladesh. (Photo: UNOPS)

বাড়ি সবসময় আমাদের হৃদয়ের কাছাকাছি একটি জায়গা, শুধুমাত্র এই কারণেই নয় যে আমরা সেখানে জন্মগ্রহণ করেছি, বড় হয়েছি এবং সেখানেই বাস করি। প্রকৃতপক্ষে বাড়ি বলতে ইট, পাথর, টিন, কাঠ বা বাঁশের কোন কাঠামো বোঝায় না। বাড়ি হলো সেই জায়গা যা ভালবাসা, মায়া এবং যত্নে লালিত।

আমাদের মাতৃভূমি বাড়িরই একটি বর্ধিত সংস্করণ, যা আমাদের দেশপ্রেমকে জাগ্রত করে। 

কোভিড-১৯ মহামারী এবং দীর্ঘ লকডাউনের কারণে আমরা ভালোবাসা এবং যত্নের বাইরেও মূলত জীবন বাঁচানোর জন্য বাড়িতেই দীর্ঘ বন্দিত্ব বরণ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। এ সময় হাজার হাজার অভ্যন্তরীণ এবং বিদেশী অভিবাসী শ্রমিক চাকুরি ও আয় রোজগারের পথ হারিয়ে নিঃস্ব এবং হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরেছিল।

এহেন অবস্থা সত্ত্বেও শান্তি ও ভরসার বিষয় ছিলো যে বিশ্বের কোটি কোটি ঘর-বাড়িহীন ও দেশহীন মানুষের চেয়ে আমরা ভাগ্যবান। কারণ আর যাই হোক আমাদের ঘর-বাড়ি ও জন্মভূমি আছে, যা তাদের নেই। 

জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর-র তথ্য অনুসারে বিশ্বে প্রায় জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৭ কোটি ৮০ লাখের মতো।

মানুষ প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং সংঘাতের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়, এবং তাদের অনেক নামে ডাকা হয় - উদ্বাস্তু, রাষ্ট্রহীন, অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত ব্যক্তি, আশ্রয়প্রার্থী, শরণার্থী ইত্যাদি। তারা সবাই তাদের প্রিয় স্থান - বাড়ি এবং স্বদেশ থেকে বঞ্চিত।

Mar 21, 2019

Repatriation of the Rohingya: Real deal or mind game?

Rohingya Muslims enter Shahporir Dwip Island in Bangladesh after crossing the Naf River on Sept. 13, 2017 to escape a military crackdown in Myanmar's Rakhine State. The Rohingya issue remains a thorny political and diplomatic problem between the neighboring countries. (Photo by Stephan Uttom/ucanews.com)    
The failed attempt to send 150 refugees out of over one million currently residing in overcrowded camps in Cox's Bazar back to Rakhine State in Myanmar was the first concrete step for their repatriation.
The problem is that none of those in the first batch of 2,260 refugees due to be sent home were willing to go. Most of them responded by fleeing their temporary shelters and going into hiding. Others held daylong protests opposing the repatriation move.
Dhaka has been working enthusiastically to return the Rohingya to Myanmar but the deal has been delayed several times after a repatriation deal was signed in January of this year.
The first deal, inked without any third party involvement, sparked an international outcry.
Bangladesh, one of the world's most densely populated and impoverished nations, was forced to sign the deal as it creaks under the weight of domestic pressures including a shortage of resources. Finding more resources to feed some one million refugees has invited a backlash from many Bangladeshis.

Yet the deal failed to defuse the mounting international criticism of Myanmar's handling of the crisis. It did not include third party oversight and, importantly, lacked any input from those at the center of the crisis — the Rohingya.

That being said, none of the deals signed so far have taken into account the key concerns and demands of the Rohingya, including calls for justice over the atrocities they have suffered, the return of their property, reparations for the damage done, and the right to citizenship in Myanmar.


Mar 11, 2018

Rohingya repatriation plan not sustainable

Plan to send refugees back to Myanmar lacks foresight as they are still unwelcome in Rakhine State (Photo: Stephan Uttom/ucanews.com)

The world's most unloved people, the most persecuted, the godforsaken — call the Rohingya Muslims by whatever name you prefer.
Those born in Rakhine State in Buddhist-majority Myanmar are unwanted in their place of birth and equally unwelcome in Muslim-majority Bangladesh.
They seem like left-out pages of history, as they cannot call the place they were born "home" in any true sense of the word despite their historical presence there being enshrined in the 2,000-year-old Arakan kingdom (located where Rakhine now lies) as early as the 8th century. 

Nov 29, 2017

What can Pope Francis and Bangladesh achieve from upcoming trip?


Pope Francis’s apostolic journey to Bangladesh (Nov. 30-Dec. 2) is highly expected to be welcoming, joyful and peaceful, unlike his somewhat prickly trip to ethnically and religiously divided Myanmar days before.

Francis will be the third pontiff to visit the Muslim-majority nation. 

দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...