Jul 28, 2020

Poetry, art and songs of broken souls

 

A young Rohingya refugee reads ‘Exodus: Between Genocide and Me’ by Rohingya poet Mayyu Ali at a refugee camp in Cox’s Bazar of Bangladesh. (Photo: New Ali)


The river separates Arakan and Bengal

The river that Rohingya startle to hear

The crossing is to escape or to die

Where many are swallowed alive

The East becomes a roaring inferno

The West is world’s largest makeshift camp

Some leave their limbs behind, bodies are carried

Others cross with bullets embedded

A bullet in the chest is bigger than a heart

A body falls into the water

Another dances on the riverbank

The world just watches on

Whilst criminals erase their marks

The river cradles irrefutable evidence

Whilst the human solidarity is a lie

Waves bear witness to what victims suffer. (The Naf River)

This heart-rending poem embodies the agony of one of the world’s most persecuted minorities — Rohingya Muslims. And it has been composed by a young Rohingya poet in exile.

Mayyu Ali, 28, lives with his parents at Balukhali refugee camp in Cox’s Bazar of Bangladesh. He is on the front line of a cultural resurgence among the beleaguered community.

Born and brought up at Maungdaw in Rakhine (Arakan) state of Myanmar, Ali studied for a BA degreee in English at the University of Sittwe in the state capital before sectarian violence in June 2012 stopped his education in the second year, forcing him to work for an aid agency in Maungdaw.

His family fled following the Aug. 25, 2017, military crackdown. “My home and village were burned down by the Burmese security forces and my parents and I escaped to Bangladesh for our lives,” Ali told UCA News.

Jul 22, 2020

Corruption plagues battle against pandemic

Frauds by Mohammad Shahed and Dr. Sabrina are just a tip of iceberg of corruption during Covid-19 pandemic in Bangladesh (Photo: tbsnews.net)

With more than 14.7 million infections and 610,000 deaths in over seven months, COVID-19 could well be a catalyst for social, political and economic changes for good in the world.

Sadly, it has done little to nothing to trigger any positive outcome by eliminating social evils like corruption, both individual and institutional, in the national and global orders heavily dominated by extreme globalization and crony-capitalism.

Corruption costs a staggering US$3.6 trillion each year, United Nations chief Antonio Guterres said in 2018. Corruption in global health sectors is estimated at $455 billion annually, the highest, according to Berlin-based Transparency International.

During the COVID-19 outbreak, corruption has emerged in diverse and innovative forms at the expense of human lives.

Somalia, currently the world's most corrupt country, has seen medical equipment being stolen from hospitals and sold in markets openly.

Zimbabwe sacked its health minister for the purchase of low-quality testing kits. Greek police are investigating a hospital for releasing elderly patients before they had recovered from COVID-19 so that it could admit new patients for more income.

In March, police in London arrested a man for selling counterfeit testing kits. Recently, a hospital in Amritsar, India, has been accused of issuing fake COVID-19 positive certificates to healthy people to earn big money.

However, Bangladesh has moved extra miles in innovative and massive corruption. From buying substandard medical equipment to the distribution of food and cash aid to poor people, corruption has engulfed the entire COVID-19 response system in this South Asian country.

When intolerance marches to religious extremism

 

Muslims protest against a possible move to change status of State Religion Islam in the Constitution at Dhaka, the capital city of Bangladesh. (Photo: AFP)

On July 1 Bangladesh marked the 4th anniversary of a black day, but it passed silently as the nation continues to shiver under the spell of the Covid-19 pandemic.

On the fateful evening of 2016, five local extremists, linked with global terror outfit Islamic State (IS), barged into a café in capital Dhaka and opened fire, killing 20 guests, mostly foreigners.

The worst terror attack in Bangladesh's history was the culmination of a deadly campaign by homegrown Islamic extremists since 2013. The campaign left some 50 people dead, including atheist bloggers, liberal writers, publishers and academics, LGBT activists, religious minorities, and foreigners. Dozens of atheist bloggers and writers fled to Europe and America following death threats.

It was a lethal blow to Bangladesh's long-held image as a liberal Muslim country, and its economic and political fallout threatened the political future of ruling Awami League.

The government response was heavy-handed. Some 50 leaders and operatives of extremist outfits were eliminated in a series of police raids, and dozens were arrested and put on trial in the following months. Amid this massive crackdown, extremist outfits almost broke down.

On the other hand, political and non-political Islamists were fought on two fronts.

First, the leadership of Jamaat-e-Islami, the country's largest Islamist party and long-time opponent of Awami League, were put on trial, leading to executions and jailing by War Crimes Tribunals, for their crimes against during 1971 war of independence from Pakistan. The party is gasping for survival because of its weak organization, infighting, and lack of influential leaders.

Awami League was also successful in neutralizing some top radical Islamic groups like Hefazat-e-Islam (Protectors of Islam) allegedly by buying out their leaders.

In 2013, Hefazat organized a rally of half of million Muslims in Dhaka to demand a strict blasphemy law and execution of atheist bloggers for defaming Islam. The rally turned violent as protesters attacked vehicles, shops and clashed with police, leaving dozens dead and scores injured.

Four years since the café attack, has Bangladesh overcome religious extremism? Not really.

Three recent incidents show that extremism is alive and active in the naiton's social psyche, and the efforts to uproot it by brute force and political tact have failed.

Jul 19, 2020

আর্চ‌বিশপ ম‌জেস এম. কস্তা, সিএস‌সি: এক‌টি ব্য‌ক্তিগত সাক্ষাৎ ও পর্যা‌লোচনা



সদ্য প্রয়াত আর্চ‌বিশপ ম‌জেস মন্টু কস্তা, সিএস‌সি ম‌হোদ‌য়ের সা‌থে আমার প্রথম প‌রিচয় ১৯৯৬ খ্রিস্টা‌ব্দে, জাতীয় ক্যাথ‌লিক প‌ত্রিকা সাপ্তা‌হিক প্র‌তি‌বেশীর সৌজ‌ন্যে। তখন আ‌মি ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র, বয়স স‌বে দশ পে‌ড়ি‌য়ে এগা‌রো। প্র‌তি‌বেশী প‌ড়ে জানলাম ৪৬ বছর বয়সী ফাদার ম‌জেস‌কে পোপ ২য় জন পল দিনাজপুর ধর্মপ্র‌দে‌শের বিশপ নিযুক্ত ক‌রে‌ছেন। সে সময় ‌তি‌নি ছি‌লেন বাংলা‌দে‌শের সর্বক‌নিষ্ঠ ক্যাথ‌লিক বিশপ। ১৯৮১ খ্রিস্টা‌ব্দে প‌বিত্র ক্রুশ (Holy Cross) সম্প্রদা‌য়ের যাজক হি‌সে‌বে অ‌ভি‌ষে‌কের ১৫ বছ‌রের মাথায় তি‌নি এ মান্ড‌লিক গুরুদা‌য়িত্ব পান। তাঁর সম্প‌র্কে খুব বে‌শি কিছু জানা সম্ভব ছিল না, কারণ এ‌কে তো আমার বয়স ছিল কম এবং তখন বর্তমা‌ন জমানার ম‌তো গণমাধ্যম (মূলধারা ও ধর্মীয়) ও সামা‌জিক যোগা‌যোগ মাধ্য‌ম ছিল না, তথ্য পাওয়া ছিল ক‌ঠিন ব্যাপার।

পরবর্তীকা‌লে আমার সে‌মিনারী জীব‌নে (১৯৯৯-২০০৭) যাজক ও বিশপ ম‌জেস সম্প‌র্কে জানার সু‌যোগ হ‌য়ে‌ছে এবং বি‌ভিন্ন প্রোগ্রা‌মে উনার সা‌থে সাক্ষাৎ হ‌য়ে‌ছে। এক অজ্ঞাত কারণে, অ‌ধিকাংশ সেমিনারীয়া‌নের ম‌ধ্যে বিশপ ও আর্চ‌বিশপ‌দের সম্প‌র্কে বি‌শেষ ভী‌তি কাজ ক‌রে, তারা তা‌দের কাছ থে‌কে দূরত্ব বজায় রা‌খে। আমিও তাঁর ব্য‌তিক্রম ছিলাম না। সুতরাং সে‌মিনারী জীব‌নে বিশপ ম‌জেসসহ অন্যান্য ধর্মগুরু‌দের সা‌থে অ‌নেকবার সাক্ষাৎ হ‌লেও ব্য‌ক্তিগত আলা‌পের সু‌যোগ ঘ‌টে‌নি। উনার সা‌থে স‌ত্যিকার সাক্ষাত ও প‌রিচয় হয় ২০০৯ খ্রিস্টা‌ব্দে ময়মন‌সিং‌হের বিড়ইডাকুনী ধর্মপল্লী‌তে যেখা‌নে ২৪তম জাতীয় যুব দিব‌সের আসর ব‌সে‌ছিল, যার মূলভাব ছিল: "আমরা তো আশা-ভরসা রে‌খে‌ছি স্বয়ং জীবনময় ঈশ্ব‌রেরই উপর" (১ তিম‌থি ৪:১০)।

বিশপ ম‌জেস তখন বিশপীয় (CBCB) যুব ক‌মিশ‌নের চেয়ারম্যান। আ‌মি তখন সদ্য সে‌মিনারী ছে‌ড়ে হংকংভি‌ত্তিক ক্যাথ‌লিক সংবাদ মাধ্যম UCAN-এ চাকু‌রি শুরু ক‌রে‌ছি এবং বিশপীয় যুব ক‌মিশ‌নের সে‌ক্রেটা‌রি ফাদার প্যা‌ট্রিক শিমন গ‌মে‌জের উৎসা‌হে ক‌মিশনের নির্বাহী ক‌মি‌টির সদস্য প‌দে যোগদান ক‌রে‌ছি। যুব দিব‌সে অংশ নি‌য়ে‌ছিলাম রি‌পো‌র্টিং ও ডকু‌মে‌ন্টেশন উপ-ক‌মি‌টির আহ্বায়ক হি‌সে‌বে এবং UCAN এর জন্য রি‌পোর্ট করার উ‌দ্দে‌শ্যে।  চারদি‌নের প্রোগ্রা‌মে প্র‌তি রা‌তে মূল্যায়ন মি‌টিং হ‌তো কেন্দ্রীয় ক‌মি‌টির সদস্যবৃন্দ ও সকল ক‌মি‌টির আহ্বায়কদের সমন্ব‌য়ে। বিশপ ম‌জেস সকল মি‌টিং‌য়ে উপ‌স্থিত থাকার চেষ্টা কর‌তেন এবং যে‌কোন প্রকার সমস্যার সমাধান ক‌রে দি‌তেন। অ‌নেক সময় বি‌ভিন্ন বিষয় নি‌য়ে প‌রি‌স্থি‌তি কিংবা সদস্যরা উত্তপ্ত হ‌লেও তি‌নি বরাবর সহনশীল ছি‌লেন, এবং যা সব‌চে‌য়ে ভা‌লো সেটার বিষ‌য়ে সিদ্ধা‌ন্তে আস‌তে সহায়তা কর‌তেন। তখন থে‌কে তাঁর প্র‌তি আমার বি‌শেষ শ্রদ্ধা জ‌ন্মে। যুব দিব‌সে তি‌নি খুব বে‌শি বক্তব্য দেন নি য‌দিও পু‌রো সময় তি‌নি ‌গোটা প্রোগ্রা‌মে উপ‌স্থিত ছি‌লেন। ‌তাঁর বলা অ‌নেক সুন্দর কথার মা‌ঝে যেটা বে‌শি ম‌নে প‌ড়ে তা হ‌লো, "যুব দিবস এক‌টি উৎসব এবং এক‌টি তীর্থযাত্রা, যেখা‌নে আমরা যীশুর স‌ঙ্গে পথ চল‌তে ও বে‌ড়ে উঠ‌তে শি‌খি প্রার্থনায় ও আনন্দময়তায়।"

‌বিড়ইডাকুনীর প‌রে রাজশাহী‌র পালকীয় সেবা‌কে‌ন্দ্র (২০১০), ঢাকার কেওয়াচালা ধর্মপল্লী (২০১১) ও চট্টগ্রা‌মের দিয়াং আশ্র‌মে আঞ্চ‌লিক ( ২০১১) ও জাতীয় (২০১৩)  যুব দিব‌সে বিশপ ম‌জে‌সের সাহচর্য্য লা‌ভের সু‌যোগ হ‌য়ে‌ছে। ২০১১ খ্রিস্টা‌ব্দে চট্টগ্রা‌মের বিশপ প‌দে আসীন হওয়ার এবং ২০১৭ খ্রিস্টা‌ব্দে আর্চ‌বিশপ প‌দে অ‌ধিষ্ঠান অনুষ্ঠান কাভার করে‌ছি। এছাড়াও বি‌ভিন্ন সম‌য়ে নানা সামা‌জিক ও ধর্মীয় ইস্যুভি‌ত্তিক রি‌পোর্ট কর‌তে গি‌য়ে বেশ ক‌য়েকবার তাঁর সাক্ষাৎকার নি‌য়ে‌ছি। ব্য‌ক্তিগত সম্মান ও শ্রদ্ধার বাই‌রে ধর্মগুরু ম‌জে‌সের সা‌থে আমার প‌রিচয় ও সম্পর্ক মূলত পেশাদা‌রিত্বের এবং একদার যুবকর্মী হি‌সে‌বে। তাঁর সা‌থে কোন ব্য‌ক্তিগত ও প্রা‌তিষ্ঠা‌নিক লেন‌দেন করার প্র‌য়োজন বা সু‌যোগ হয় নি কোন‌দিন। তবুও ক‌রোনা ভাইরা‌সে তাঁর রোগ‌ভোগ, রোগমু‌ক্তি এবং সর্ব‌শেষ বিগত ১৩ জুলাই ম‌স্তি‌স্কে রক্তক্ষরণজ‌নিত স্ট্রো‌কে আক্রান্ত হ‌য়ে অকস্মাৎ মৃত্যু আমা‌কে যারপরনাই ব্য‌থিত ক‌রে‌ছে। তাঁর ম‌তো একজন সু‌যোগ্য ধর্মগুরুর সহসা প্রস্থান বাংলা‌দে‌শের ক্ষুদ্র ক্যাথ‌লিক খ্রিস্টান সম্প্রদা‌য়ের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষ‌তি। তাঁর জীবন ও ক‌র্মের নি‌র্মোহ বি‌শ্লেষণ ক‌রে এবং তাঁর সা‌থে ব্য‌ক্তিগত অ‌ভিজ্ঞতার বরা‌তে একথা নি‌র্দ্বিধায় বলা যায় তি‌নি ছি‌লেন এক‌মেবা‌দ্বিতীয়ম (অনন্য, তুলনাহীন)। মানুষমা‌ত্রেই সক‌লের সবলতা ও দুর্বলতা থা‌কে, তি‌নিও তাঁর ব্য‌তিক্রম ছি‌লেন না। কিন্তু তাঁর সবলতাগু‌লো অসামান্য ও অভাবনীয়, যা তাঁ‌কে বাংলাদেশ ক্যাথ‌লিক মন্ডলী‌তে ও ভক্ত‌দের হৃদ‌য়ে চিরস্থায়ী আসনে প্র‌তি‌ষ্ঠিত ক‌রে‌ছে। সে কার‌ণে দিনাজপুর ও চট্টগ্রা‌মের পর ঢাকার আগামী আর্চ‌বিশপ প‌দে তি‌নি একজন জোরা‌লো প্রার্থী ছি‌লেন, বিশ্বস্ত সূ‌ত্রে তা জানা গে‌ছে। কিন্তু ৭০ বছর বয়‌সে তাঁর মহাপ্রয়াণ মন্ডলী‌তে অ‌ধিকতর সেবাদা‌নের পথ রুদ্ধ ক‌রে‌ছে। তাঁর মহাজীব‌নের মূল্যায়ন করা বেশ দুস্কর, তবুও আমার ক্ষুদ্র অ‌ভিজ্ঞতায় তাঁর কী‌র্তি ও প্রয়া‌সের প্র‌তি আ‌লোকপাত করার প্র‌য়াস।

Jul 10, 2020

The scourge of fair and lovely

 

There were muted cheers among feminists and women’s rights campaigners in South Asia at the news at the end of June that the Indian arm of global consumer goods giant Unilever would rebrand its popular skin-whitening cream for females, Fair & Lovely, to Glow & Lovely. It also announced dropping the words “fair, light and white” from its line of beauty products.

Other global conglomerates like L’Oreal made similar announcements to drop words like “fairness” and “whitening” from its products, while Johnson & Johnson said it might step away from the beauty products business.

For decades, these companies have made millions from skin-lightening products and have been accused of promoting colorism or light-skin supremacy in their prime markets in Asia, Africa and the West. There was little objection because whitening is big business. The global skin-lightening industry made over US$8.3 billion in 2017 and is expected to peak at $31.2 billion by 2024, according to Global Industry Analysts, a market intelligence firm.

Since its inception in 1971, Fair & Lovely became Unilever’s most iconic beauty product found in markets and supermarkets of Asia, Africa and the West, selling to some 300 million teenagers and women annually. This is despite the fact the product has faced extensive criticism for promoting colorism and making darker-skinned girls feel insecure and worthless. It has been quite evident as the brand has always used lighter-skinned actresses and models from countries like India, Bangladesh and elsewhere to advertise the cream and promote the unethical and unfair idea that light skin means a good marriage and a good job. 

দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...