Mar 3, 2020

জীবনের গল্প


নি‌ম্নের গল্পগু‌লি (গল্প ম‌নে হ‌লেও স‌ত্যি) অামা‌দের চারপা‌শের মানুষ ও জীবন সম্প‌র্কে ক‌তিপয় ভ্রান্ত ধারণা দূর কর‌তে সাহায্য কর‌বে।

টাইল‌সের ভেজা ফ্লো‌রে পা পিছ‌লে প‌ড়ে অার একটু হ‌লেই অামার মাথা ফাটতে যাচ্ছিল, ঠিক তার অাগ মূহ‌ু‌র্তে হুইল‌চেয়া‌রে বসা ছে‌লে‌টি অামা‌কে ধ‌রে ফে‌লে। সে বলল, "‌বিশ্বাস করুন অার নাই করুন, বিগত ৩ বছর অা‌গে ঠিক এভা‌বেই অামার পি‌ঠে মারাত্নক অাঘাত পে‌য়ে‌ছিলাম।"

অামার বাবা ব‌লে‌ছি‌লেন, "যাও, যা কর‌তে চাও, ত‌ার জন্য চেষ্টা চা‌লি‌য়ে যাও। এক‌টি সফল প্রোডাক্ট তৈ‌রির জন্য তোমা‌কে পেশাদার হওয়ার প্র‌য়োজন নেই। অানা‌ড়ি লো‌কেরাই গুগল ও অ্যাপল প্র‌তিষ্ঠা ক‌রে‌ছে। পেশাদার লো‌কেরা বা‌নি‌য়ে‌ছিল টাইটা‌নিক।"

অাম‌ি অামার গুরু‌কে--৭০'র দশ‌কের অত্যন্ত সফল একজন ব্যবসায়ী--‌জি‌জ্ঞেস করলাম জীব‌নে সফল হওয়ার জন্য তার সেরা ৩টি টিপস কী। ঈষৎ হে‌সে তি‌নি উত্তর দি‌লেন, "এমন কিছু প‌ড়ো যা কেউ পড়‌ছে না, এমন কিছু ভা‌বো যা কেউ ভাব‌ছে না, এবং এমন কিছু ক‌রো যা কেউ কর‌ছে না।"

ম‌নো‌বিজ্ঞান ক্লা‌সের এক‌টি রিসার্চ পেপা‌রের অংশ হি‌সে‌বে অা‌মি অামার ঠাকুরমা‌র সাক্ষাৎকার নিলাম। তা‌কে জি‌জ্ঞেস করলাম তার ভাষায় জীব‌নের সাফ‌ল্য কী। তি‌নি বল‌লেন, "যখন তু‌মি জীব‌নে পিছন ফি‌রে তাকাবে ও দে‌খবে তোমার স্মৃ‌তিগু‌লো তোমার মু‌খে হা‌সি ফু‌টি‌য়ে তুল‌ছে, সেটাই হ‌লো সাফল্য।"

অা‌মি একজন জন্মান্ধ। যখন অামার বয়স অাট, তখন অামার বেসবল খেলার ই‌চ্ছে হয়। বাবা‌কে জি‌জ্ঞেস করলাম, "বাবা, অা‌মি কি বেসবল খেল‌তে পা‌রি?" বাবা বল‌লেন, "য‌দি তু‌মি চেষ্টা ক‌রো ত‌বেই না তু‌মি তা জান‌তে পার‌বে।" যখন অামি বয়:প্রাপ্ত হলাম, তখন বাবা‌কে জি‌জ্ঞেস করলাম, "বাবা, অা‌মি কি শল্য‌চি‌কিৎসক (সার্জন) হ‌তে পার‌বো?" তি‌নি বল‌লেন, "‌বাছা, য‌দি তু‌মি চেষ্টা ক‌রো ত‌বেই না তু‌মি তা জান‌তে পার‌বে।" অাজ অা‌মি একজন সার্জন হ‌য়ে‌ছি, কারণ অা‌মি চেষ্টা ক‌রে‌ছি।

ফায়ার সা‌র্ভিস স্টেশ‌নে ৭২ ঘন্টা ডিউ‌টি শে‌ষে অা‌মি যখন এক মুদী দোকা‌নে, একজন ম‌হিলা দৌঁ‌ড়ে এ‌সে অামা‌কে জ‌ড়ি‌য়ে ধর‌লো। অা‌মি একটু হকচ‌কি‌য়ে গেলাম, সে বুঝ‌তে পার‌লো যে অা‌মি তা‌কে ঠিক চিন‌তে পা‌রি নি। চো‌খে অানন্দ‌মি‌শ্রিত অশ্রু নি‌য়ে ও কৃতজ্ঞতাপূর্ণ হা‌সি দি‌য়ে সে বলল, "২০০১ সা‌লের ১১ সে‌প্টেম্বর অাপ‌নি অামা‌কে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টা‌রের ধবংসস্তুপ থে‌কে বের ক‌রে এ‌নে‌ছি‌লেন।"

অামার প্রিয় কুকুর‌টি গা‌ড়ি চাপা প‌ড়ে মারা যায়। রাস্তার পা‌শে ব‌সে অা‌মি তা‌কে জ‌ড়ি‌য়ে ধ‌রে কাঁদ‌ছিলাম। মৃত্যুর অাগ মূহু‌র্তে সে অামার মুখমন্ড‌লের অশ্রু সে চে‌টে মু‌ছে দি‌য়ে যায়।

অামার বাবা, তিন ভাই ও দুই বোন হাসপাতা‌লে মা‌য়ের শয্যার পা‌শে দাঁ‌ড়ি‌য়ে ছিলাম, অার মা তার শেষ কথাগু‌লো ব‌লে মৃত্যুর কো‌লে ঢ‌লে প‌ড়ে। মা ব‌লে‌ছি‌লেন, "‌নি‌জে‌কে অামার পরম ভা‌লোবাসাময় ম‌নে হ‌চ্ছে। অামরা এমনভা‌বে প্রায়ই য‌দি এক‌ত্রে থাক‌তে পারতাম।"

হাসপাতা‌লের ছোট বিছানায় বাবা মারা যাওয়ার কিছুক্ষণ পূ‌র্বে অা‌মি বাবার কপা‌লে চুম্বন ক‌রি। বাবা মারা যাবার ৫ সে‌কেন্ড পর অা‌মি উপল‌ব্ধি করলাম বড় হওয়ার পর থে‌কে অাজ অব‌ধি বাবা‌কে কোন‌দিন অার চুমু দিই নি।

খুব মি‌ষ্টি স্ব‌রে অামার ৮ বছর বয়সী মে‌য়ে অামা‌কে রিসাই‌ক্লিং করা শুরু কর‌তে বল‌লো। অা‌মি অবাক হ‌য়ে জি‌জ্ঞেস করলাম, "‌কেন?" সে উত্ত‌রে বল‌লো, "যা‌তে ক‌রে তু‌মি অামা‌কে পৃ‌থিবীটা‌কে রক্ষা কর‌তে সাহায্য কর‌তে পা‌রো।" অা‌মি অা‌রো অবাক হ‌য়ে প্রশ্ন করলাম, "‌কেন তু‌মি পৃ‌থিবী‌কে রক্ষা কর‌তে চাও?" সে বলল, "কারণ অা‌মি অামার সব‌কিছু তো সেখা‌নেই রা‌খি।"

অা‌মি দেখলাম ২৭ বছর বয়সী একজন স্তন ক্যান্সা‌রের রোগী তার দুই বছর বয়সী মে‌য়ের তামাশা দে‌খে পাগ‌লের ম‌তো হাস‌ছি‌লো। সে মূহু‌র্তে অামার উপল‌দ্ধি হ‌লো যে অামার জীব‌ন নি‌য়ে নানা অনু‌যোগ ও অ‌ভি‌যোগ করা অামার বন্ধ করতে হ‌বে এবং জীবন‌কে অাবার নতুনভা‌বে উদযাপন করা শিখ‌তে হ‌বে।

ভাঙ্গা পা নি‌য়ে ক্রা‌চে ভর দি‌য়ে অামার ব্যাগ ও বই সামলা‌তে অামার খুব কষ্ট হ‌চ্ছিল। তা দে‌খে হুই‌লচেয়া‌রে অাসীন ছে‌লে‌টির মায়া হ‌লো এবং সে অামা‌কে গোটা ক্যাম্পাস, এমন‌কি অামার ক্লাসরুম পর্যন্ত পৌঁছ‌তে সাহায্য কর‌লো। বিদা‌য়ের সময় বল‌লো, "অাশা ক‌রি এখন তোমার ভা‌লো লাগ‌ছে।"

কে‌নিয়া‌ ভ্রমণকা‌লে জিম্বাবু‌য়ের এক শরণার্থীর সা‌থে অামার দেখা হয়। সে জানাল ৩ দিন যাবৎ সে অভুক্ত এবং তা‌কে দেখ‌তেও চরম শুক‌নো ও অস্বাস্থ্যকর লাগ‌ছি‌লো। অামার বন্ধু তা‌কে এক‌টি স্যান্ডউইচ দি‌লো যেটা সে নি‌জে খা‌চ্ছি‌লো। লোক‌টির প্রথম কথা‌টি ছি‌লো, "অা‌মরা এটা শেয়ার ক‌রে খে‌তে পা‌রি।"

মূল: সংগৃহীত
অনুবাদ: রক

Jan 11, 2020

A Wonderful Gift and An Extraordinary Life

Friends (Left-Right): Tony Wilson D'Costa, Philip Tushar Gomes and Rock Ronald Rozario on Holy Cassock Day at Holy Spirit National Major Seminary in Banani, Dhaka on 11 April, 2015. 


“If your friendship lasts longer than 7 years, you are no longer just friends. You are family”—is one of the most memorable friendship quotes. It has been more than ten years I have met and been in a friendly relationship with Philip Tushar Gomes, a wonderful man who decided to give up all worldly pleasures for love of God and God’s people for the rest of his life. He could have a life of his own and enjoy all the comforts that today’s extremely globalized, materialistic and consumerist modern world can offer. But by embracing ‘eternal priesthood’ Philip has made an extraordinary choice—to live a life in the service of God and His people.

More than a decade ago, I met a bunch of energetic, dedicated and witty youth activists when I joined Episcopal Commission for Youth as a member of the Executive Committee including Philip Tushar Gomes, Tony Wilson D’Costa and Lawrence Dipankar Gomes from Dhaka, Manik D’Costa and Clifton Gomes from Chittagong, Sony Ratna from Khulna and Pius Nanuar from Sylhet. From 1999-2007, I was a priesthood candidate myself and spent years in three diocesan seminaries in Dhaka. My time in the youth ministry became worthwhile and a learning experience because of these friendly people I met and worked with.

Jan 2, 2020

পথ চলতে ফিরে দেখা



গোড়ার কথা

ছোটবেলায় আমি বেশ লাজুক ও নিরীহ স্বভাবের ছিলাম সেটা হোক বাড়িতে, স্কুল বা বন্ধুমহলে। মনে পরে বাবা যদি কোনদিন কারো কাছে পাওনা টাকা ফেরত আনতে পাঠাতেন, তা চাইতে গেলেও আমার লজ্জা লাগতো। ক্লাস ফোরে পড়ার সময় আমাদের পবিত্র যীশু হৃদয় ধর্মপল্লীর (রাঙ্গামাটিয়া) সেবক দলে ভর্তি হই এবং ঐ বছরই কোন একদিন মিশায় সেবক হওয়ার পালা পরে। সেদিন ভয়ের চেয়ে লজ্জাই বেশি পেয়েছিলাম, আর তাই সেবকের কাজে ভুল করে ফেলেছিলাম। সাথে আমাদের বাড়ির এক বড় ভাই ছিল তাই কোন সমস্যা ছাড়াই পার পেয়ে যাই।

পরবর্তী জীবনে এই লাজুক ও নিরীহ ভাবটা কাটিয়ে উঠতে পেরেছি, এবং এর পেছনে বড় অবদান আমার দীর্ঘ নয় বছরের (১৯৯৯-২০০৭) সেমিনারি জীবন। ক্লাস নাইন থেকে বি.এ. চূড়ান্ত বর্ষ পর্যন্ত ঢাকার তিনটি ধর্মপ্রদেশীয় সেমিনারিতে নানা অঞ্চলের সহপাঠী, বড় ও ছোট ভাইদের সঙ্গে কাটিয়েছি। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ও জেলার নানা মানুষের সাথে পরিচয় হয়েছে—বাঙ্গালি ও আদিবাসী। একাদিক্রমে বাংলাদেশের বাকি সাত ধর্মপ্রদেশের সাথে যোগসূত্র স্থাপনে আমার সেমিনারি জীবন একটি চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করেছে।

তবে, এ সত্ত্বেও, উত্তরবঙ্গ তথা রাজশাহী অঞ্চলে আমার ভাল কোন সংযোগ হয়নি। এর প্রধান কারণ সেমিনারি জীবনে আমাদের ব্যাচে এই এলাকার কোন সহপাঠী ছিল না। অন্যান্য ব্যাচে বেশ কয়েকজন বড় ও ছোট ভাই ছিল, বাঙ্গালি ও আদিবাসী। বাঙ্গালি যারা তাদের মুখের ভাষা ছিল হুবুহু আমাদের ভাওয়াল অঞ্চলের চলিত কথ্য ভাষা। তাদের কথা শুনে প্রথমে অবাক হয়েছিলাম, যদিও জানতাম ঐ অঞ্চলের তিনটি বড় ধর্মপল্লীর (মথুরাপুর, বোর্ণী ও বনপাড়া) প্রায় সব বাঙ্গালি খ্রিস্টানই আমাদের ভাওয়াল অঞ্চলের অভিবাসী ও তাদের বংশধর। আমার বাবার দুই মামা ও এক মাসি যথাক্রমে পাবনার চাটমোহর ও নাটোরের শ্রীখণ্ডীতে কয়েক দশক পূর্ব থেকে বসবাস করে আসছেন। ছোটবেলায় দেখতাম বাবার মামাতো ও মাসতুতো ভাই-বোনেরা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। তবে সময়ের পরিক্রমায় যাতায়াত এবং সম্পর্ক উভয়েই ভাঁটা পড়ে যায়।

Tradition, spirituality and joy: Christmas carols in Bangladesh




A group of Catholics perform Borodiner Kirtan (Christmas carols) in Dhaka on Dec. 16. (Photo: Stephan Uttom/ucanews)
Hiron Patrick Gomes is a bit upset that his team lost its crown at a recent Borodiner Kirtan (Christmas Carol) contest in Bangladesh's capital Dhaka.

Gomes' team was among 17 Kirtan Dals (Carol Groups) from around the country that participated on Dec. 16 in a competition organized by the Christian Cooperative Credit Union Ltd (CCCUL), the country's largest cooperative bank.


It was the third version of the contest hosted by the CCCUL, coming just days before most Christians in the city head back to their villages to spend Christmas with family and friends.
Gomes and his team were champions last year but this year had to settle for fourth.
"We practiced for more than a week and performed quite well. We are a bit upset, but not heartbroken. In the past years, I have won many competitions and hope to win more in the future," Gomes, 32, a Catholic father of one, told ucanews.
Gomes Gomes has been an ardent kirtan fan since he was a boy and has sung in numerous carol performances in his home village of Doripara in Gazipur district, covered by Dhaka Archdiocese, one of Bangladesh's oldest and largest Catholic settlements.

"For Christians in the country, carols have special significance during Christmas season in terms of spirituality and culture," Gomes told ucanews. "I have been involved with carols since my childhood in the village. Every Christmas we used to form groups and sing carols at every house in the village."
Gomes, a professional singer, spent a few years at a diocesan seminary and his time there helped him learn various forms of traditional carols.
He is now a busy NGO worker and lives with his family in Dhaka but never misses the chance to take part in Christmas carols, whether at home or in contests.
"Carol is a soulful expression of our joy and spirituality during Christmas, our pride and heritage. We are glad that together we are back to revive and carry on our age-old tradition. I hope this will continue in the coming days," Gomes added.
A Christmas special


Kirtan is a widely popular tradition among Bengali Christians in Bhawal as well in other parts of the country and also among ethnic indigenous Catholics in the north and northeast of Bangladesh.

A dispassionate farewell to a solemn year in Bangladesh

Bangladesh's Prime Minister Sheikh Hasina and her party, the Awami League, have become intolerant of criticism since winning their third straight election in 2018. (Photo by Prakash Singh/AFP)

Every time users log into Facebook they are prompted to post “what’s on your mind” or “what have you been up to.”
Christmas is only a few days away and the year is diminishing fast so it is a good time to reflect on what Bangladesh, and the Church in particular, have encountered in 2019 and what 2020 might have in store.

The illusion of human rights in South Asia

An Indian policeman walks past as people hold a candlelight vigil in Bangalore on Dec. 6 in support of sexual assault victims and against the rape and murder of a 27-year-old veterinarian in Hyderabad. (Photo: Manjunath Kiran/AFP)

Only hours after police in the southern Indian city of Hyderabad killed in "an encounter" all four men accused of the rape and murder of a veterinarian, many people in the country exploded in wild cheers.
Men and women chanted cheerful slogans and came rushing to congratulate police, flooded them with flower petals and distributed sweets. Some even set off firecrackers in great delight.
"This is what these filthy animals deserved and the police have done a great job," some chanted as people from all walks of life, including politicians and film stars, hailed the police as heroes.
The police had assuaged public anger over a case that provoked street protests after the brutal rape and murder on Nov. 27.
Only a few people including rights activists questioned how the extrajudicial killing of the accused on Dec. 6 was permitted in a country famed as "the world's largest democracy."
Ranjana Kumari, director of the Center for Social Research, a social advocacy group, termed the police action an "utter violation" of human rights and "a total failure" of the criminal justice system, warning that India was moving toward a vigilante justice system.
There is little doubt that the accused men committed the most serious crime, but in the 21st century we cannot rely on stray bullets to deliver quick justice. This is nothing but committing one crime to obliterate another one.
The Hyderabad case represents a common feature of human rights violations in many countries in today's world, including those in South Asia.

Dec 13, 2019

Forgotten and invisible: modern-day slaves

Indian sex workers look out from their brothel in the red light district of Kamathipura in Mumbai. Socially conservative India, Bangladesh and Pakistan do not permit legal prostitution but all have brothels spilling with sex workers. (Photo: AFP)
In today’s modern world overshadowed by extravagant globalization, materialism and consumerism, it is very common for people to forget about people who are less fortunate.
These people with relative fortune and comfort might get a jolt if asked what they think about slavery and slaves. In most cases, the answer is likely to be simple: slavery was abolished in the 19th century.
The British parliament passed its Slavery Abolition Act in 1833 and the US government made the 13th amendment to the constitution in 1865, marking the official abolition of slavery.
However, slavery didn’t end with its abolition 154 years ago. It has just changed forms and continues to plague millions of people in the world today.  
The International Day for the Abolition of Slavery on Dec. 2 passed almost unnoticed in much of the globe as if our world today has almost pulled itself out of the curse of slavery.
The reality is that about 40 million people are trapped in various forms of modern-day slavery and one in every four victims are children, according to the United Nations.

No light in the darkness for Aung San Suu Kyi

Myanmar State Counsellor Aung San Suu Kyi attends the inaugural summit between South Korea and five Southeast Asian nations along the Mekong River, at Nurimaru APEC House in Busan, South Korea, 27 November 2019. (Photo by EPA/YONHAP SOUTH KOREA OUT/MaxPPP)

Myanmar and its civilian leader Aung San Suu Kyi are in hot water again over the country's mistreatment of minorities, specifically the persecution of Rohingya Muslims in Rakhine state.

In recent weeks, three international lawsuits have been filed against Myanmar over brutal atrocities in 2016 and 2017.
On Nov. 11, The Gambia filed a 46-page application at the International Court of Justice (ICJ) accusing Myanmar of violating the 1948 Genocide Convention by committing crimes against humanity against Rohingya.
Three days later, Suu Kyi was named among several state officials in a lawsuit in Argentina by Rohingya and South American human rights organizations for serious crimes including genocide against the minority community.
The same day, judges of the International Criminal Court (ICC) authorized a full investigation into allegations of persecution and crimes against humanity that forced more than 700,000 Rohingya to flee to Bangladesh from Rakhine.

Bangladeshi Catholics caught up in ugly land disputes

Bangladesh is a small country packed with 160 million people, so land disputes are common and it is often the poor who suffer most. (Photo: Rock Ronald Rozario/ucanews)
Residents in a southern Bangladesh village were shocked to hear that a violent clash erupted recently between two Catholic families.

The mob violence was the culmination of a bitter dispute lasting more than two years over ownership of a small plot of land.

South Haldibunia village is near the country's second largest port — Mongla in Bagerhat district — and also close to the Sundarbans mangrove forest, an area covered by St. Paul's Church in Mongla under Khulna Diocese.

The sense of shock was understandable, happening in a village where people of various faiths — Catholic Christians, Hindus and Muslims — have been living peacefully together for decades.

South Asia: a region of rising intolerance

Muslims protest against the verdict of India’s Supreme Court to award Hindus control of the bitterly disputed Ayodhya holy site for a Hindu temple, widely seen as a victory for Narendra Modi’s ruling BJP. (Photo: Arun Sankar/AFP)

“When a fire engulfs the city, even the temple cannot escape.” That is an old proverb but it still resonates strongly in a world today that is overshadowed by increasing intolerance and extremism.

The proxy wars in the Middle East, the constant global export of extremist Salafist Islam by some Persian Gulf countries, the deadly terrorism of transnational jihadist outfits like Islamic State and Al-Qaeda, the state-sponsored campaign of annihilation of Uyghur Muslims in China and the brutal ethnic cleansing of Rohingya Muslims in Myanmar. The list is ever-increasing.
South Asia is home to more than a quarter of the world’s population and is well advanced in intolerance and extremism, having exited British colonial rule (1757-1947), during which time the imperialists adopted a divide-and-rule policy that stoked communal tensions and led to the bloody 1947 partition of India and Pakistan along religious lines.


50 Years of Truth, Love and Dialogue



A dance troupe kicks off Radio Veritas Asia’s 50thanniversary celebrations at the Catholic Bishops’ Conference of Bangladesh (CBCB) center in Dhaka on Nov. 1 (Photo by Stephan Uttom/ucanews)



In 1983, 10-year-old Ashik Iqbal was given a small radio and a list of stations to listen to by his elder brother to overcome times of boredom in their village in Bangladesh's northern Rajshahi district.

One of the stations was the Bengali Service of Radio Veritas Asia (RVA).

Iqbal, a Muslim, found the RVA programs very interesting, and became a regular listener of the Philippines-based Catholic shortwave radio service.

"RVA programs can attract and hold a listener's attention for ages. It is a voice of people like me. There are various religiously-affiliated media but the RVA is different. It is Christian but doesn't limited itself within religious boundaries," Iqbal, now 47, told ucanews.

RVA first went on air in 1969, while the Bengali Service stated in 1980.

Dec 8, 2019

Bangladesh fails to control hidden radicalism

Islamist activists protest in Dhaka on Oct. 21, a day after deadly clashes following a Facebook post that allegedly defamed the Prophet Muhammad. The failure to punish extremists threatens religious harmony. (Photo by Munir Uz Zaman/AFP)

An unusual but most welcome calm prevailed at Borhanuddin in Bhola district of southern Bangladesh on Oct. 20.

Tensions had run high in the area over two days, involving the Muslim majority but also a handful of Hindus, over a Facebook messenger post that defamed Islam and the Prophet Muhammad.

A radical Islamic group, Touhidi Janata (Movement for Islamic Uprising), vowed to avenge the "hurtful religious sentiments" and declared a mass protest gathering on Oct. 20.

Biplob Chandra Shuvo, a Hindu man, was in the eye of the storm for allegedly spreading the messages. He told police on Oct. 19 that his account had been hacked and two Muslims were quickly arrested for the crime, allegedly carried out for the purpose of extortion.

Police engaged with Muslim clerics to assure them that action was being taken and asked them to cancel the impending gathering to avoid likely violence.

The clerics agreed but failed to stop Muslims from joining the protesters, who soon became a violent mob chanting Islamic slogans and demanding the death penalty for the Hindu man.

They vandalized Hindu temples and Hindu people's homes before attacking police with bamboo and bricks. Officers fired back — four rioters were killed and more than 100 people, including police, were injured.

News of the deaths infuriated Islamic hardliners. In Chittagong, clerics and students from the Hathazari Mosque and madrasa organized another march and attacked the local police station.

The escalating tension was only defused after Prime Minister Sheikh Hasina warned of "stern action" against anyone attempting to create "anarchy" over the situation.

Three men, including the Hindu, remained in police custody a week later, while police arrested hundreds of unnamed rioters in connection with the violence.

Oct 31, 2019

Poverty: The road not taken



An elderly trash collector at work in the upmarket Gulshan area of Bangladeshi capital Dhaka in this 2014 photo. An unfair socioeconomic system is blamed for increasing the rich-poor divide in the world. (Photo by Rock Ronald Rozario/ucanews)
Across the globe today, it is common for men to spend their days and nights worrying if they will have enough money to take care of their families and see their children educated.

The anxiety is well founded when we have a look at the global scenario of wealth and poverty as the world today marks International Day for the Eradication of Poverty.

According to the United Nations, more than 700 million — or 10 percent —  of the world's population still live in extreme poverty and struggle to get by on a daily income of less than US$1.90, the global poverty line.

'Cursed' mental patients face misery in Bangladesh

Many mental patients in Bangladesh face social stigma, negligence and mistreatment. (Photo by Dan Meyers/unsplash.com)


In recent years, World Mental Health Day has been receiving notable attention in Bangladesh.

Public and private institutions undertake programs and activities to raise awareness about the importance of mental health and state officials boast about placing increasing priority on the sector.

As World Mental Health Day is marked on Oct. 10, the sad reality in Bangladesh is that mental health is one of the least discussed and most neglected issues in the country.

One reason is that many people in this impoverished country don’t consider mental disorders an illness but a “curse” or “burden.”

Many mental patients face social stigma, negligence, harassment and mistreatment including beatings and being chained up due to a lack of understanding of the problem. 

This is shocking and surprising in the modern world where mental disorders have become a common issue.

One in four people in the world will be affected by mental or neurological disorders at some point in their lives. Around 450 million people currently suffer from such conditions, placing mental disorders among the leading causes of ill health and disability, according to the World Health Organization (WHO).

In Bangladesh, about 13 million people — 16 percent of adults and 18 percent of children — are victims of mental and substance abuse disorders, a 2015 WHO study found. Such disorders are responsible for about 10,000 suicides annually, and the rate is 4 percent and 6 percent respectively for boys and girls aged 13-17.

Ershad leaves bitter Bangladesh legacy

Hussein Muhammad Ershad, former military ruler and president of Bangladesh (Photo: Stephan Uttom/ucanews)

“Hating someone makes him important, forgiving someone makes him obsolete,” is a saying that appeared ironic in Bangladesh when Hussein Muhammad Ershad died on July 14 at the age of 89.
To most Bangladeshis, the country’s second and, hopefully, last military dictator was not worthy of forgiveness, even after death.
He was one of the most hated persons for most people who went through or knew about his iron-fisted military regime from 1982-90. His death following a long battle with illness has triggered more loathing than sympathy among the public and media.
Ershad’s demise has brought an end to his long, controversial military and political careers marked by ups and downs. But his unsavory political legacy is likely to hang over Bangladesh in the years to come.


A guiding light for Bangladesh's marginalized communities



Sister Salome Nanuar, CSC (Photo: Rock Ronald Rozario)

As a child Salome Nanuar assumed she would end up becoming a poor and marginalized tea estate worker like her parents.

She was born in 1971, the third of six children of an ethnic Kharia family, at Barmachhera village at Srimangal, a tea plantation hub in the Moulvibazar district of northeastern Bangladesh.
Nearly five decades on, Salome has become a Holy Cross nun, dedicating her life as a teacher, catechist and hostels, in the service of socio-economically downtrodden communities, including tea workers.
Sister Salome’s father died when she was at grade four in primary school.
Thanks to support from her two elder brothers and sister in-laws, all of them tea workers, she was able to continue her education.
The biggest support came from the local St. Joseph’s Catholic Church, the oldest and largest parish in predominantly tribal Sylhet Diocese, set up in 1950 by Holy Cross missionary priest Father Vincent Delevi.


Aug 9, 2019

বিশ্ব আদিবাসী দিবস, ৯ আগস্ট ২০১৯


মৌলভী বাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে একটি চা বাগানে সারাদিন কাজের শেষে চা শ্রমিক নারীরা ঘরে ফিরছেন রান্নার জ্বালানি সংগ্রহ করে (ছবি রক  আর. রোজারিও) 
আজ‌কের এই দি‌নে আমার আদিবাসী বন্ধু ও আত্মীয়-স্বজন সকল‌কে জানাই আন্ত‌রিক শু‌ভেচ্ছা ও অ‌ভিনন্দন। আমি অত্যন্ত আন‌ন্দিত ও সৌভাগ্যবান কারণ আমার এ জীব‌নে অ‌নেক ভা‌লো ভা‌লো আদিবাসীর সংস্প‌র্শে এ‌সে‌ছি এবং অ‌নে‌কের সা‌থে চিরস্থায়ী বন্ধু‌ত্বে আবদ্ধ হ‌য়ে‌ছি। আমার জীব‌ন‌, জ্ঞান ও অ‌ভিজ্ঞতার ভান্ডার‌কে তারা নানাভা‌বে সমৃদ্ধ ক‌রে‌ছে তা‌দের অনন্য জীবনধারা ও সাংস্কৃ‌তিক ঐ‌তিহ্য দি‌য়ে। আমি যেমন তা‌দের ভা‌লো‌বে‌সে‌ছি, তেম‌নি তারাও আমা‌কে ভা‌লো‌বে‌সে‌ছে এবং কখ‌নোই ম‌নে হয় নি আমি ও তারা আলাদা কারণ আমি সংখ্যাগ‌রিষ্ঠ বাঙা‌লি সম্প্রদা‌য়ভুক্ত এবং তারা নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘু‌ গোষ্ঠীর। আমার জীবন অ‌ভিজ্ঞতা থে‌কে শি‌খে‌ছি যে য‌দি সমান সু‌যোগ ও অ‌ধিকার দেয়া হয় ত‌বে যে‌কোন সম্প্রদা‌য়ের মানুষ একই রকমভা‌বে জীব‌নে উন্ন‌তি কর‌তে সক্ষম, আমার অ‌নেক আদিবাসী বন্ধু তার প্রমাণ।দু:খজনক ব্যাপার হ‌লো বাংলা‌দেশ রা‌ষ্ট্রে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অ‌ধিকার যথার্থভা‌বে স্বীকৃত নয়, এবং তাদের অ‌ধিকাংশ হতদ‌রিদ্র, প্রা‌ন্তিক ও অনগ্রসর। কাগ‌জে-কল‌মে বাংলা‌দে‌শের নাগ‌রিক হি‌সে‌বে তা‌দের সমান অ‌ধিকার র‌য়ে‌ছে, কিন্তু বাস্ত‌বে তা নেই। ক্ষুদ্র জন‌গোষ্ঠী হি‌সে‌বে তা‌দের সুরক্ষার জন্য যথার্থ কোন আইন ও নী‌তিমালা ‌নেই, যা‌র মাধ্য‌মে তা‌দের স্বতন্ত্র জীবনযাত্রা, সংস্কৃ‌তি ও ঐ‌তিহ্য টি‌কে থাক‌তে পা‌রে। ভু‌মি ও সম্প‌ত্তি দখলদার একদল সু‌যোগসন্ধানী সংখ্যাগুরু বাঙা‌লি সম্প্রদা‌য়ের দ্বারা প্র‌তি‌নিয়ত নিষ্পে‌ষিত। অত্যাচা‌রের শিকার আদিবাসীর জন্য বিচার সুদূরপরাহত এবং বিচারহীনতার এ সংস্কৃ‌তি ক্রমাগত তা‌দের আক্রমণকারী‌দের প্র‌ণোদনা যু‌গি‌য়ে চ‌লে‌ছে। শেষ কথা কিন্তু ফেলনা নয়। আদিবাসীর এ‌হেন দু‌দর্শায় তা‌দের নি‌জেরও কিছু দায় আছে। নি‌জে‌দের অধিকার আদায় ও শোষ‌ণের বি‌রো‌ধিতায় আদিবাসীরা আজ দ্বিধা‌বিভক্ত। পাহাড়ী বনাম সমতল আদিবাসী, বৃহৎ বনাম ক্ষুদ্র আদিবাসী গোষ্ঠী, সরকারপন্থী বনাম সরকার‌বি‌রোধী প্রভৃ‌তি দল ও উপদ‌লে ব্যাপক অন‌ক্যৈ আদিবাসী‌দের গ্রাস ক‌রে‌ছে। এক‌টি সম্প্রদায় অত্যাচা‌রের শিকার হ‌লে অন্য সম্প্রদায় নীরব থা‌কে, যতক্ষণ না তা‌দের কোন স্বার্থ ক্ষুন্ন হয়। এ অ‌নৈক্য ও বিবাদ আদিবাসী মানু‌ষের সব‌চে‌য়ে বড় দুর্বলতা এবং এ‌র সু‌বিধা ভোগ ক‌রে সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থার আদিবাসী‌বি‌রোধী অংশ‌টি। অ‌নেক আদিবাসী আজ তথাক‌থিত আধু‌নিকতার না‌মে নি‌জের ভাষা, সংস্কৃ‌তি, পোশাক প্রভৃ‌তি‌কে সারা বছর অগ্রাহ্য ক‌রে, আর বিশ্ব আদিবাসী দিব‌সে এক‌দি‌নের আদিবাসী সাজার প্র‌তি‌যো‌গিতায় লিপ্ত হয়। নি‌জের সম্পদ ও সংস্কৃ‌তি‌কে য‌দি নি‌জে সম্মান, লালন ও তার জন্য লড়াই না ক‌রি, ত‌বে আর কেউ তা কর‌বে না, তা টি‌কেও থাক‌বে না। সব‌শে‌ষে, বিশ্ব আদিবাসী দিব‌সে প্রত্যাশা ক‌রি বাংলা‌দে‌শের আদিবাসী মানু‌ষের ইতিবাচক দিন বদল ঘটুক। বাঙা‌লি ভাই‌বোন‌দের পাশাপা‌শি আদিবাসী‌দের সমান অ‌ধিকার ও সু‌যোগ প্র‌তিষ্ঠা ও বাস্তবায়‌নে সমাজ ও রাষ্ট্র‌নেতা‌দের শুভবু‌দ্ধির উদয় হোক। তা‌দের উন্নয়ন ও বিকা‌শের জন্য প্র‌য়োজনীয় উ‌দ্যোগ নিক সমাজ ও রা‌ষ্ট্রের হর্তাকর্তারা। আর সে ল‌ক্ষ্যে আদিবাসী সম্প্রদা‌য়ে বৃহৎ ঐক্য গ‌ড়ে ওঠুক, কেননা অ‌ধিকার আদা‌য়ের লড়াই চা‌লি‌য়ে যে‌তে হ‌বেই। অতীত য‌তো না হোক হতাশার, এক‌টি সুন্দর আগামীর জন্য প্রত্যাশা ও কর্মপ্রয়াস অব্যাহত রাখ‌তেই হ‌বে।।




Mar 21, 2019

Repatriation of the Rohingya: Real deal or mind game?

Rohingya Muslims enter Shahporir Dwip Island in Bangladesh after crossing the Naf River on Sept. 13, 2017 to escape a military crackdown in Myanmar's Rakhine State. The Rohingya issue remains a thorny political and diplomatic problem between the neighboring countries. (Photo by Stephan Uttom/ucanews.com)    
The failed attempt to send 150 refugees out of over one million currently residing in overcrowded camps in Cox's Bazar back to Rakhine State in Myanmar was the first concrete step for their repatriation.
The problem is that none of those in the first batch of 2,260 refugees due to be sent home were willing to go. Most of them responded by fleeing their temporary shelters and going into hiding. Others held daylong protests opposing the repatriation move.
Dhaka has been working enthusiastically to return the Rohingya to Myanmar but the deal has been delayed several times after a repatriation deal was signed in January of this year.
The first deal, inked without any third party involvement, sparked an international outcry.
Bangladesh, one of the world's most densely populated and impoverished nations, was forced to sign the deal as it creaks under the weight of domestic pressures including a shortage of resources. Finding more resources to feed some one million refugees has invited a backlash from many Bangladeshis.

Yet the deal failed to defuse the mounting international criticism of Myanmar's handling of the crisis. It did not include third party oversight and, importantly, lacked any input from those at the center of the crisis — the Rohingya.

That being said, none of the deals signed so far have taken into account the key concerns and demands of the Rohingya, including calls for justice over the atrocities they have suffered, the return of their property, reparations for the damage done, and the right to citizenship in Myanmar.


Mar 20, 2019

Missionaries, martyrs and 500 years of faith in Bangladesh


Archbishop Moses M. Costa of Chittagong delivers a Mass during the annual Marian pilgrimage at Our Lady of Lourdes shrine in Diang in eastern Bangladesh in 2018. The Church will host a jubilee marking 500 years of Christianity in the country on Feb. 7-8 in the same city. (Photo by Stephan Uttom/ucanews.com)
For centuries the port of Chittagong, washed by the waters of the Karnaphuli River, has fascinated and attracted travellers, traders, kings, warriors, and preachers of various religions.
In 1517, the river brought Portuguese Catholic merchants to the port. The first group left after their business was done, but a second group that arrived in 1518 decided to stay in Chittagong and nearby Diang, setting up the first Christian settlements in erstwhile East Bengal (now Bangladesh).
"The Portuguese came mainly for business, but they also brought with them the faith in Christ. They developed the first community of Christians," Holy Cross Archbishop Moses M. Costa of Chittagong told ucanews.com.
Portuguese Jesuit priest Father Francesco Fernandez was the first Catholic missionary to set foot in Chittagong in 1598. Two Jesuit priests — Father Melchior de Fonseca and Father Andre Boves — and two Dominican priests followed his footsteps in 1599, and a band of Augustinian missionary priests turned up in the 1600s.
The Augustinians spearheaded the massive conversion of locals, mostly lower-caste Hindus from fishing community and port laborers, as well as slaves from various Indian states brought to Chittagong by merchant ships in 1622-1635.

By the middle of the 17th century, Catholics in Chittagong and neighboring areas stood at around 29,000.

Father Fonseca and Father Boves set up two churches in Diang and Chittagong in 1600, marking the first foothold of the Church in this part of the world.


দক্ষিণ এশিয়ায় ভোটের রাজনীতি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়

Bangladeshi Christians who account for less than half percent of some 165 million inhabitants in the country pray during an Easter Mass in D...